Latest Viral Video: এক পড়ুয়ার কাণ্ডে হতভম্ব সারা দুনিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) সিউলের লিউম আর্ট মিউজ়িয়ামের ছাত্র সে। প্রাতঃরাশ সাড়েনি নো হিউইন-সু নামের ওই পড়ুয়া। অতঃপর খিদে যখন পেল, গোগ্রাসে এমনই এক জিনিস খেয়ে ফেললেন, যার দাম 98 লাখ টাকা। নোহ কী খেয়েছিলেন, তা শুনলে আপনার চোখ কপালে উঠবে! সেটি ছিল একটি কলা। হ্যাঁ, যে সে কলা নয়। কলাবিভাগের ওই ছাত্র যে কলাটি খেয়ে ফেলেছিলেন, সেটি ইতালিয়ান আর্টিস্ট মাউরিজ়িও ক্যাটেলানের একটি আর্টওয়ার্ক। একটা দেওয়ালে টেপ দিয়ে সাঁটানো রয়েছে কলাটি (Banana Taped To Wall), আর তাই যেন হয়ে উঠেছে লাখ টাকার চিত্রকলা।
এখন আপনি ভাবতেই পারেন, একটা দেওয়ালে কলা চিপকে রেখে এ আবার কেমন ধরনের আর্টওয়ার্ক? এই শিল্পকলার নাম ‘কমেডিয়ান’। ঘটনার একটি ভিডিয়োও প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানে দেখা গেল, নোহ নামের ওই পড়ুয়া দেওয়াল থেকে টেপটি খুলে নিয়ে কলাটা বের করে নেয়। তারপর তার খোসা ছাড়াতেই থাকে, আর তা থেকে একটু-একটু করে কামড়ও দিতে থাকে। কিন্তু সে কলাও শেষ হচ্ছিল না, আর নোহ-এর খোসা ছাড়ানোর পর্বেও ইতি টানা যাচ্ছিল না। এটা যেন তাঁর কাছে পৃথিবীর শেষ ফলের স্বরূপই ছিল। অধৈর্য হয়ে শেষমেশ ওই আধ-খাওয়া অবস্থাতেই কলাটিকে ফের দেওয়ালের টেপের সাহায্যে চিপকে দেয় নোহ। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিয়ো এখন ব্যাপক ভাইরাল।
কিন্তু আর্টওয়ার্ক জানা সত্ত্বেও সে কেন এমনটা করল? উত্তরে নোহ বললেন, “ওটা কি ওখানে খাওয়ার জন্য টেপ দিয়ে চিপকে রাখা ছিল না?” তার উত্তরও যে কিছু ভুল ছিল না। তবে, চিন্তার কোনও কারণ নেই। সেখানে এখন একটি নতুন কলা রেখে দেওয়া হয়েছে। ঠিক একই ভাবে, একই জায়গায়, টেপ দিয়ে চিপকে রাখা হয়েছে। আর এমনটা ওই মিউজ়িয়াম কর্তৃপক্ষকে প্রতি দুই থেকে তিনদিন অন্তর করতে হয়। কারণ, একটা কলা বেশি পেকে গেলে, আর্টওয়ার্কটাই নষ্ট হয়ে যাবে। শিল্পকলাটির সৃষ্টিকর্তা ক্যাটেলানকে বিষয়টি সম্পর্কে জানানো হলে তিনি বলেন, ‘তাতে কোনও সমস্যা নেই।’
তবে, এমনটা যে এই প্রথম ঘটল, তা নয়। ক্যাটেলনের আর্টওয়ার্কটি এর আগেও অনেকে খেয়েছিলেন। 2019 সালে পারফরম্যান্স আর্টিস্ট ডেভিড দাতুনা ওই আর্টওয়ার্কে থাকা একটি কলা খেয়ে ফেলেছিলেন। সে সময় মিয়ামি আর্ট বেসেলে ওই শিল্পকলাটি বিক্রি করা হয়েছিল 98 লাখ টাকায়। এখন আপনি বলতেই পারেন, সোনার থেকেও কোনও অংশে কম যায় না এই কলা।
Latest Viral Video: এক পড়ুয়ার কাণ্ডে হতভম্ব সারা দুনিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) সিউলের লিউম আর্ট মিউজ়িয়ামের ছাত্র সে। প্রাতঃরাশ সাড়েনি নো হিউইন-সু নামের ওই পড়ুয়া। অতঃপর খিদে যখন পেল, গোগ্রাসে এমনই এক জিনিস খেয়ে ফেললেন, যার দাম 98 লাখ টাকা। নোহ কী খেয়েছিলেন, তা শুনলে আপনার চোখ কপালে উঠবে! সেটি ছিল একটি কলা। হ্যাঁ, যে সে কলা নয়। কলাবিভাগের ওই ছাত্র যে কলাটি খেয়ে ফেলেছিলেন, সেটি ইতালিয়ান আর্টিস্ট মাউরিজ়িও ক্যাটেলানের একটি আর্টওয়ার্ক। একটা দেওয়ালে টেপ দিয়ে সাঁটানো রয়েছে কলাটি (Banana Taped To Wall), আর তাই যেন হয়ে উঠেছে লাখ টাকার চিত্রকলা।
এখন আপনি ভাবতেই পারেন, একটা দেওয়ালে কলা চিপকে রেখে এ আবার কেমন ধরনের আর্টওয়ার্ক? এই শিল্পকলার নাম ‘কমেডিয়ান’। ঘটনার একটি ভিডিয়োও প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানে দেখা গেল, নোহ নামের ওই পড়ুয়া দেওয়াল থেকে টেপটি খুলে নিয়ে কলাটা বের করে নেয়। তারপর তার খোসা ছাড়াতেই থাকে, আর তা থেকে একটু-একটু করে কামড়ও দিতে থাকে। কিন্তু সে কলাও শেষ হচ্ছিল না, আর নোহ-এর খোসা ছাড়ানোর পর্বেও ইতি টানা যাচ্ছিল না। এটা যেন তাঁর কাছে পৃথিবীর শেষ ফলের স্বরূপই ছিল। অধৈর্য হয়ে শেষমেশ ওই আধ-খাওয়া অবস্থাতেই কলাটিকে ফের দেওয়ালের টেপের সাহায্যে চিপকে দেয় নোহ। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিয়ো এখন ব্যাপক ভাইরাল।
কিন্তু আর্টওয়ার্ক জানা সত্ত্বেও সে কেন এমনটা করল? উত্তরে নোহ বললেন, “ওটা কি ওখানে খাওয়ার জন্য টেপ দিয়ে চিপকে রাখা ছিল না?” তার উত্তরও যে কিছু ভুল ছিল না। তবে, চিন্তার কোনও কারণ নেই। সেখানে এখন একটি নতুন কলা রেখে দেওয়া হয়েছে। ঠিক একই ভাবে, একই জায়গায়, টেপ দিয়ে চিপকে রাখা হয়েছে। আর এমনটা ওই মিউজ়িয়াম কর্তৃপক্ষকে প্রতি দুই থেকে তিনদিন অন্তর করতে হয়। কারণ, একটা কলা বেশি পেকে গেলে, আর্টওয়ার্কটাই নষ্ট হয়ে যাবে। শিল্পকলাটির সৃষ্টিকর্তা ক্যাটেলানকে বিষয়টি সম্পর্কে জানানো হলে তিনি বলেন, ‘তাতে কোনও সমস্যা নেই।’
তবে, এমনটা যে এই প্রথম ঘটল, তা নয়। ক্যাটেলনের আর্টওয়ার্কটি এর আগেও অনেকে খেয়েছিলেন। 2019 সালে পারফরম্যান্স আর্টিস্ট ডেভিড দাতুনা ওই আর্টওয়ার্কে থাকা একটি কলা খেয়ে ফেলেছিলেন। সে সময় মিয়ামি আর্ট বেসেলে ওই শিল্পকলাটি বিক্রি করা হয়েছিল 98 লাখ টাকায়। এখন আপনি বলতেই পারেন, সোনার থেকেও কোনও অংশে কম যায় না এই কলা।