Viral Video: ফেসবুক খুললেই বসকে চড় মারবেন কর্মী! এমন আজব চাকরির কথা শুনেছেন কখনও?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sohini chakrabarty

Nov 11, 2021 | 6:35 PM

এক ইন্দো-আমেরিকান যুবক মার্কিন ডলার খরচ করে এক মহিলাকে এই অদ্ভুত কাজে নিযুক্ত করেছেন। মহিলার কাজ হল ওই যুবকের পাশে বসে তাঁর দিকে নজর রাখা। আর ফেসবুক খুললেই সটান চড়-থাপ্পড় মারা।

Follow Us

ফেসবুক করা নিয়ে তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে অভিভাবকদের এক অদৃশ্য লড়াই সবসময় চলতেই থাকে। ছেলেমেয়ারা ফোন হাতে খানিকক্ষণ খুটখাট করাই মানেই ফেসবুকে মজে গিয়েছে, এমনটা মনে করেন অনেক মা-বাবা। তবে এবার এমন একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছ, যা শুনবে হতবাক হয়ে গিয়েছেন নেটিজ়েন। এক ইন্দো-আমেরিকান যুবক পয়সা খরচ করে এক মহিলাকে একটি বিশেষ কাজে নিযুক্ত করেছেন। কী সেই কাজ? ওই যুবক যখনই ফেসবুক খুলবেন, তখনই হাতেনাতে পাকড়াই করে তাঁকে সপাটে এক চড় মারবেন ওই মহিলা। শুনে অদ্ভুত লাগলেও বাস্তবে ঠিক এমনটাই হয়েছে। এই গোটা ঘটনা আগেই শোরগোল ফেলেছিল নেটপাড়ায়। সম্প্রতি নতুন করে এই ঘটনা জানার পর ধনকুবের ইলন মাস্ক টুইটারে দুটো ইমোজি শেয়ার করেছেন। আর তারপর থেকেই নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে এমন অদ্ভুত চাকরি নিয়ে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ওই ইন্দো-আমেরিকার যুবক মনীশ শেঠি ওয়্যারেবল ডিভাইসের ব্র্যান্ড Pavlok- এর প্রতিষ্ঠাতা। এই যুবকই এ হেন অদ্ভুত কাজের জন্য এক মহিলাকে নিয়োগ করেছেন। এই ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে নেট দুনিয়ায়। ফেসবুক ব্যবহার করলেই সটান মনীশের গালে থাপ্পড় মারবেন ওই মহিলা, এটাই তাঁর কাজ। আমেরিকার classified advertisements ওয়েবসাইট Craigslist থেকে ওই মহিলাকে নিযুক্ত করেছেন এই যুবক। এক ঘণ্টায় বেতন দেন ৮ ডলার। মহিলার কাজ হল সর্বক্ষণ যুবকেরর পাশে বসে একদৃষ্টে তাঁর ব্যবহার করা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা। যেই না সেখানে ফেসবুক খোলা হবে তখনই মারতে হবে চড়।

২০১২ সালে প্রথম বিজ্ঞাপন দিয়ে এমন অদ্ভুত কাজের জন্য লোক খুঁজতে শুরু করেছিলেন মনীশ। বিজ্ঞাপনে লিখেছিলেন, ‘আমি সময় নষ্ট করলেই আমার উপর চিৎকার করবে। প্রয়োজনে চড়-থাপ্পড় মারতেই হবে।’ এ হেন উদ্ভট বিজ্ঞাপনের সাড়া পেয়ে চমকে গিয়েছিলেন মনীশ নিজেই। এরপর কারা নামের এক মহিলাকে এই কাজে নিযুক্ত করেন তিনি। একটি ব্লগে মনীশ জানিয়েছেন, আগে প্রতিদিন তাঁর প্রোডাক্টিভিটি ছিল ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ। কিন্তু কারা এই কাজে যুক্ত হওয়ার পর থেকে তাঁর কর্মক্ষমতা একলাগে বেড়ে হয়েছে ৯৮ শতাংশ। আজ থেকে ৯ বছর আগে অর্থাৎ ২০১২ সালে যখন প্রথম এমন অদ্ভুত চাকরির বিজ্ঞাপন মনীশ দিয়েছিলেন তখনই তোলপাড় শুরু হয়েছিল। ফের ৯ বছর পর মনীশ শেঠির কাণ্ডকারখানা নতুন করে আলোড়ন ফেলেছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে।

মনীশের এ হেন উদ্ভট কাণ্ডকারখানা নতুন করে ভাইরাল হওয়ার পিছনে রয়েছেন ইলন মাস্ক। টুইটারে কথা বলে একধাক্কায় ক্রিপ্টোকারেন্সির দর বাড়ানোর ক্ষমতা রাখেন বিশ্বের প্রথম সারিতে থাকা অন্যতম এই প্রভাবশালী। এবার তাঁরই সৌজন্যে ফের একবার সংবাদ শিরোনামে এসেছেন ইন্দো-আমেরিকান যুবক মনীশ শেঠি এবং তাঁর আজব কীর্তিকলাপ। সম্প্রতি হঠাৎ করেই মনীশের একটি ভিডিয়োতে দুটো blaze ইমোজি দিয়েছেন ইলন মাস্ক। আর তারপর থেকেই লোকজন এই ‘চড়-থাপ্পড়’ নিয়ে রীতিমতো গবেষণা শুরু করে দিয়েছে। খোদ মনীশও নতুন করে সক্রিয় হয়েছে টুইটারে।

আরও পড়ুন- Viral Video: ফোন নিয়ে কাড়াকাড়ি! বাঁদর আর একরত্তি মেয়ের খুনসুটিতে মজে নেটপাড়া, দেখুন ভিডিয়ো

ফেসবুক করা নিয়ে তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে অভিভাবকদের এক অদৃশ্য লড়াই সবসময় চলতেই থাকে। ছেলেমেয়ারা ফোন হাতে খানিকক্ষণ খুটখাট করাই মানেই ফেসবুকে মজে গিয়েছে, এমনটা মনে করেন অনেক মা-বাবা। তবে এবার এমন একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছ, যা শুনবে হতবাক হয়ে গিয়েছেন নেটিজ়েন। এক ইন্দো-আমেরিকান যুবক পয়সা খরচ করে এক মহিলাকে একটি বিশেষ কাজে নিযুক্ত করেছেন। কী সেই কাজ? ওই যুবক যখনই ফেসবুক খুলবেন, তখনই হাতেনাতে পাকড়াই করে তাঁকে সপাটে এক চড় মারবেন ওই মহিলা। শুনে অদ্ভুত লাগলেও বাস্তবে ঠিক এমনটাই হয়েছে। এই গোটা ঘটনা আগেই শোরগোল ফেলেছিল নেটপাড়ায়। সম্প্রতি নতুন করে এই ঘটনা জানার পর ধনকুবের ইলন মাস্ক টুইটারে দুটো ইমোজি শেয়ার করেছেন। আর তারপর থেকেই নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে এমন অদ্ভুত চাকরি নিয়ে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ওই ইন্দো-আমেরিকার যুবক মনীশ শেঠি ওয়্যারেবল ডিভাইসের ব্র্যান্ড Pavlok- এর প্রতিষ্ঠাতা। এই যুবকই এ হেন অদ্ভুত কাজের জন্য এক মহিলাকে নিয়োগ করেছেন। এই ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে নেট দুনিয়ায়। ফেসবুক ব্যবহার করলেই সটান মনীশের গালে থাপ্পড় মারবেন ওই মহিলা, এটাই তাঁর কাজ। আমেরিকার classified advertisements ওয়েবসাইট Craigslist থেকে ওই মহিলাকে নিযুক্ত করেছেন এই যুবক। এক ঘণ্টায় বেতন দেন ৮ ডলার। মহিলার কাজ হল সর্বক্ষণ যুবকেরর পাশে বসে একদৃষ্টে তাঁর ব্যবহার করা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা। যেই না সেখানে ফেসবুক খোলা হবে তখনই মারতে হবে চড়।

২০১২ সালে প্রথম বিজ্ঞাপন দিয়ে এমন অদ্ভুত কাজের জন্য লোক খুঁজতে শুরু করেছিলেন মনীশ। বিজ্ঞাপনে লিখেছিলেন, ‘আমি সময় নষ্ট করলেই আমার উপর চিৎকার করবে। প্রয়োজনে চড়-থাপ্পড় মারতেই হবে।’ এ হেন উদ্ভট বিজ্ঞাপনের সাড়া পেয়ে চমকে গিয়েছিলেন মনীশ নিজেই। এরপর কারা নামের এক মহিলাকে এই কাজে নিযুক্ত করেন তিনি। একটি ব্লগে মনীশ জানিয়েছেন, আগে প্রতিদিন তাঁর প্রোডাক্টিভিটি ছিল ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ। কিন্তু কারা এই কাজে যুক্ত হওয়ার পর থেকে তাঁর কর্মক্ষমতা একলাগে বেড়ে হয়েছে ৯৮ শতাংশ। আজ থেকে ৯ বছর আগে অর্থাৎ ২০১২ সালে যখন প্রথম এমন অদ্ভুত চাকরির বিজ্ঞাপন মনীশ দিয়েছিলেন তখনই তোলপাড় শুরু হয়েছিল। ফের ৯ বছর পর মনীশ শেঠির কাণ্ডকারখানা নতুন করে আলোড়ন ফেলেছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে।

মনীশের এ হেন উদ্ভট কাণ্ডকারখানা নতুন করে ভাইরাল হওয়ার পিছনে রয়েছেন ইলন মাস্ক। টুইটারে কথা বলে একধাক্কায় ক্রিপ্টোকারেন্সির দর বাড়ানোর ক্ষমতা রাখেন বিশ্বের প্রথম সারিতে থাকা অন্যতম এই প্রভাবশালী। এবার তাঁরই সৌজন্যে ফের একবার সংবাদ শিরোনামে এসেছেন ইন্দো-আমেরিকান যুবক মনীশ শেঠি এবং তাঁর আজব কীর্তিকলাপ। সম্প্রতি হঠাৎ করেই মনীশের একটি ভিডিয়োতে দুটো blaze ইমোজি দিয়েছেন ইলন মাস্ক। আর তারপর থেকেই লোকজন এই ‘চড়-থাপ্পড়’ নিয়ে রীতিমতো গবেষণা শুরু করে দিয়েছে। খোদ মনীশও নতুন করে সক্রিয় হয়েছে টুইটারে।

আরও পড়ুন- Viral Video: ফোন নিয়ে কাড়াকাড়ি! বাঁদর আর একরত্তি মেয়ের খুনসুটিতে মজে নেটপাড়া, দেখুন ভিডিয়ো

Next Article