AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Alipurduar: ‘ভাই বলছে যদি আমার টাইটেল জিজ্ঞাসা করে কী বলব?’ হরিয়ানায় কাজে গিয়ে আতঙ্কিত বাঙলার ছেলে

Alipurduar: এবার তাঁরও অভিযোগ, দিল্লিতে হেনস্থা করা হচ্ছে তাঁকে। একটি ভিডিয়ো বার্তা দিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেই ভিডিয়োটি আবার সংবাদ মাধ্যমে শেয়ার করছেন আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল।

Alipurduar: 'ভাই বলছে যদি আমার টাইটেল জিজ্ঞাসা করে কী বলব?' হরিয়ানায় কাজে গিয়ে আতঙ্কিত বাঙলার ছেলে
আতঙ্কে পরিযায়ী শ্রমিক ও পরিবারImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 10, 2025 | 11:01 AM
Share

আলিপুরদুয়ার: ভিন রাজ্যে কাজে গিয়ে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। বাংলাদেশি বলে দাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁদের। এই অভিযোগ তুলে ইতিমধ্যেই সরব হচ্ছে তৃণমূল। তাদের সাফ দাবি, বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশি বলে দাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই আবহের মধ্যে ফের একবার বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটার বাসিন্দা অনিল বর্মণ। এবার তাঁরও অভিযোগ, হরিয়ানায় হেনস্থা করা হচ্ছে বাঙালিদের একাংশকে। একটি ভিডিয়ো বার্তা দিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেই ভিডিয়োটি আবার সংবাদ মাধ্যমে শেয়ার করছেন আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল।

জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটার জটেশ্বরের বাসিন্দা অনিল বর্মণ। তিনি হরিয়ানার গুরগাঁওয়ে কাজ করতে গিয়েছিলেন। প্রায় তিরিশ বছর আগে পরিবার সমেত সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। অভিযোগ, বর্তমানে বাংলা ভাষায় কথা বলতে গিয়েই হেনস্তার শিকার হতে হচ্ছে অনেককে। রীতিমতো এই ঘটনার পর গোটা পরিবারের সদস্যরা আতঙ্কিত। খুব ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।

অনিলের দিদি কবিতা রায় বলেন, “আমায় রোজ ফোন করছেন। বলছেন অত্যাচার করে। আমি বলি কিছু হবে না। দেখা যাবে কী করা যায়। জিজ্ঞাসা করছে কী টাইটেল। এবার সেটা বললেই তো ধরে নেবে। আমরা তো রাজবংশী। আমার ভাইকে উদ্ধার করতে হবে।” সুমনের পোস্ট করা ভিডিয়োয় অনিলবাবুকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ” রাত বারোটার সময় পুলিশ আসছে। লোকজনকে ধরছে। আমার ভয় লাগছে।” বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল বলেন, “দেশজুড়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি চলছে। আমাদের এখানকার অনেক লোকজন অন্য রাজ্যে কাজ করছে। ওরা বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশি বলে দেগে দিচ্ছে। এই অনিল রাজবংশী। তাঁরই ভিডিয়ো বার্তা পাই। যখন তখন পুলিশ হেনস্থা করছে। তাই খুব ভয় পাচ্ছেন উনি।”