AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bankura: নিম্নচাপ কাটতে না কাটতেই ডায়েরিয়ার প্রকোপ, লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা

Bankura: নিম্নচাপের জেরে গত রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হয়েছে বাঁকুড়া জেলায়। সেই বৃষ্টির দাপট কমতে শুরু করে শুক্রবার থেকে। তবে বৃষ্টির দাপট কমতেই এবার বাঁকুড়ায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করল ডায়েরিয়া।

Bankura: নিম্নচাপ কাটতে না কাটতেই ডায়েরিয়ার প্রকোপ, লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা
বাড়ছে ডায়ারিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 13, 2025 | 5:21 PM
Share

বাঁকুড়া: নিম্নচাপ কাটতে না কাটতেই ডায়েরিয়ার প্রকোপ দেখা দিল বাঁকুড়ায়। বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের দুর্লভপুর ক্ষেতমজুর পাড়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে ডায়েরিয়া। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩৫ জন আক্রান্তকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে স্থানীয় অমরকানন গ্রামীণ হাসপাতালে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি,  গ্রামে ডায়েরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তড়িঘড়ি ওই গ্রামে স্বাস্থ্য শিবির শুরু করেছে স্বাস্থ্য দফতর। ট্যাঙ্কারে করে পরিশ্রুত পানীয় জল পৌঁছানোর পাশাপাশি গ্রামবাসীদের দেওয়া হচ্ছে জলের পাউচও।

নিম্নচাপের জেরে গত রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হয়েছে বাঁকুড়া জেলায়। সেই বৃষ্টির দাপট কমতে শুরু করে শুক্রবার থেকে। তবে বৃষ্টির দাপট কমতেই এবার বাঁকুড়ায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করল ডায়েরিয়া। জানা গিয়েছে, শুক্রবার বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের দুর্লভপুর ক্ষেতমজুর পাড়ায় জনা চারেক বাসিন্দা ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত হন। আক্রান্তদের তড়িঘড়ি চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে। তাঁরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠার আগেই দ্রুত হারে এলাকায় ডায়েরিয়া ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।

ঘণ্টায় ঘণ্টায় লাফিয়ে বাড়তে শুরু করে আক্রান্তের সংখ্যা। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত মোট ৩৫ জনকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে অমরকানন গ্রামীণ হাসপাতালে। অনেকের শারিরীক অবস্থার তেমন অবনতি না ঘটায় বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা করাচ্ছেন। খবর পেতেই গতকাল থেকে ওই গ্রামে শিবির শুরু করে স্বাস্থ্য দফতর। স্থানীয় নলকূপ ও পুকুরের জল কোনওভাবে দূষিত হয়ে পড়াতেই এমন বিপত্তি ঘটে থাকতে পারে এই আশঙ্কায় স্থানীয় নলকূপ ও পুকুরের জল ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে গ্রামবাসীদের।

বিকল্প হিসাবে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর ট্যাঙ্কারে করে গ্রামে জল সরবরাহ করছে। গ্রামবাসীদের দেওয়া হচ্ছে পানীয় জলের পাউচও। স্থানীয় ব্লক প্রশাসনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী ও ব্যবসায়ীদের সংগঠনও ডায়েরিয়া মোকাবিলায় ময়দানে নেমেছে।