Coochbehar: বাংলায় ফের এল NRC-র নোটিস, এবার কোথায়?
Coochbehar: বস্তুত এর আগেও কোচবিহারে এসেছে এনআরসি (NRC) নোটিস। শুধু কোচবিহার নয়, আলিপুরদুয়ারেও গিয়েছে এই নোটিস। উত্তম কুমার বজবাসী,নিশিকান্ত দাস,অঞ্জলি শীল ও আরতী ঘোষ এই চারজনের পর আরও দু'জন পেয়েছিলেন এনআরসি নোটিস।

মাথাভাঙা: ফের কোচবিহারে এল এনআরসি (NRC) সার্টিফিকেট। মাথাভাঙা-১ ব্লকের হাজরাহাট-২ গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার প্রধানের নামে চিঠি পাঠালো ফরেন ট্রাইবুনাল। হাজরাহাট-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার এক মহিলার বিয়ে হয়েছিল অসমে। সেই মহিলাকে সার্টিফিকেট দিয়েছিল হাজরাহাট-২ গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান। সেই সার্টিফিকেটের জন্য প্রধানকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। এনিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।
বস্তুত এর আগেও কোচবিহারে এসেছে এনআরসি (NRC) নোটিস। শুধু কোচবিহার নয়, আলিপুরদুয়ারেও গিয়েছে এই নোটিস। উত্তম কুমার বজবাসী,নিশিকান্ত দাস,অঞ্জলি শীল ও আরতী ঘোষ এই চারজনের পর আরও দু’জন পেয়েছিলেন এনআরসি নোটিস। সেই তালিকাই এবার আরও দীর্ঘ হল।
এ দিন NRC নোটিস পাওয়া হাজরাহাট অঞ্চলের উপপ্রধান হাসেন আলি বলেন, ” ফরেন ট্রাইবুনালের চিঠি নিয়ে এসেছে। সেখানে লেখা ছিল ২০১৫ সালে স্থায়ী বাসিন্দার সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল। সেটারই ভেরিফিকেশন চেয়েছে। কিন্তু লেখা আছে অরজিনাল তথ্য লাগবে। আগামী ২৭ তারিখ ট্রাইবুনাল কোর্টে যেতে বলা হয়েছে। গোটা বিষয়টি বিডিওকে জানিয়েছি। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কী নির্দেশ দেয় দেখি।” মিনতি রায়ের ছেলে রামাপদ রায় বলেন, “মা যেই জায়গার বাসিন্দা তার প্রমাণপত্র চাইছে। সেইটাই নিতে এসেছি।”

