AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sukanta on Bangladeshi: ‘ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ’, সুকান্তর পোস্টের পরই রাতারাতি হাওয়া ২ বাংলাদেশি

জানা গিয়েছে, গত ২০২৩ সালের সালে নভেম্বরে বংশীহারী থানার করখা গ্রামের বাসিন্দা ফিরোজ মিঞা। তিনি বংশীহারী থানায় লিখিতভাবে অভিযোগ জানান। তাঁর দাবি, ভারতে বেআইনিভাবে থাকছেন আবদুল ও লাভলি। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ, দু'বছর হয়ে গেলেও, ওই দুই অনুপ্রবেশকারীর বিরুদ্ধে পুলিশ এখনো কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।

Sukanta on Bangladeshi: 'ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ', সুকান্তর পোস্টের পরই রাতারাতি হাওয়া ২ বাংলাদেশি
সুকান্ত মজুমদারImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 02, 2025 | 5:43 PM
Share

বংশীহারী: দক্ষিণ দিনাজপুরে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। সরব কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। তাঁর দাবি বংশীহারিতে রয়েছেন দুজন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। অভিযোগ, একাধিকবার পুলিশকে জানানো হলেও তারা কোনও পদক্ষেপ করছে না। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার আপোষের অভিযোগ সুকান্তর।

রবিবার সুকান্ত মজুমদার নিজের এক্স হ্যান্ডেল এবং ফেসবুকে দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারী থানার করখা গ্রামে বসবাসকারী আবদুল মান্নান ও তাঁর স্ত্রী লাভলি বেগম নামে দুই বাংলাদেশি নাগরিকের পরিচয়পত্র দিয়ে পোস্ট করেন। যাঁরা বাংলাদেশি হওয়ার পরও বেআইনিভাবে ভার‍তে বসবাস করছেন। সুকান্তর অভিযোগ, ওই দুই  অনুপ্রবেশকারীর বাংলাদেশি পরিচয় পত্র দিয়ে বংশীহারী থানায় অভিযোগ জানানো হলেও, পুলিশ এখনো পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। যদিও, সুকান্ত’র অভিযোগ করা দুই বাংলাদেশির কোনও খোঁজ এদিন পাওয়া যায়নি। বাড়িতে ছিল তালা।

জানা গিয়েছে, গত ২০২৩ সালের সালে নভেম্বরে বংশীহারী থানার করখা গ্রামের বাসিন্দা ফিরোজ মিঞা। তিনি বংশীহারী থানায় লিখিতভাবে অভিযোগ জানান। তাঁর দাবি, ভারতে বেআইনিভাবে থাকছেন আবদুল ও লাভলি। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ, দু’বছর হয়ে গেলেও, ওই দুই অনুপ্রবেশকারীর বিরুদ্ধে পুলিশ এখনো কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।

এদিন অভিযোগকারী ফিরোজ মিঞার স্ত্রী নাসিমা পারভীন একই অভিযোগ করেন। তবে, অভিযুক্ত আবদু মান্নান ও তাঁর স্ত্রী লাভলি বেগমকে সকাল থেকেই বাড়িতে পাওয়া যায়নি। সুকান্ত মজুমদারের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টের পর থেকেই তাঁরা বাড়ি থেকে বেপাত্তা হয়ে যায়।

অভিযুক্ত বাংলাদেশিদের প্রতিবেশীদের দাবি, কিছু দিন আগে তারা এসেছে। ওদের বাড়ি বাংলাদেশেই বলেই জানি। ওদের এখন দেখতে পাচ্ছি না৷ ওর ভাই থাকে শুধু এখন।

অপরদিকে, তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকী বলেন, “সুকান্ত মজুমদার কী পোস্ট করেছেন সেটা বিবেচ্য নয়। আদালতে তথ্য প্রমাণ দিক। পুলিশ তদন্তে যা পাবে, সেভাবে ব্যবস্থা নেবে।”