AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jayprakash Majumdar: ‘আমাদের সংগঠন আছে, কর্মী আছে, কিন্তু…’, কী বললেন জয়প্রকাশ?

শনিবার সন্ধেয় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি বিধানসভার বিজয়া সম্মিলনীতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে আগামী বছরের ভোটে কীভাবে জিতবেন তা তিনি আলোচনা করেন। জয়প্রকাশ বলেন, "আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ছয়টি আসন জয়লাভ করতে গেলে আমরা ওরা ছাড়তে হবে। প্রত্যেক জনপ্রতিনিধিকে মাঠে নেমে কাজ করতে হবে।"

Jayprakash Majumdar: 'আমাদের সংগঠন আছে, কর্মী আছে, কিন্তু...', কী বললেন জয়প্রকাশ?
কী বললেন জয়প্রকাশ?Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 12, 2025 | 4:07 PM
Share

কুশমণ্ডি: কেন বালুরঘাটে পরাজিত হতে হল তৃণমূলকে? তা নিয়েই কাটাছেঁড়া করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। তিনি বলেন, “আমাদের সংগঠন আছে। কর্মী আছে। কিন্তু আমাদের জনসংযোগ নেই। জেলায় বিজেপির সংগঠন না থাকলেও ভোট রয়েছে। যার কারণে আমরা ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে বালুরঘাট আসনে তৃণমূলের পরাজয় হয়েছে।” তাই আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে মাঠে নেমে জনসংযোগ করার নির্দেশ দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সহ-সভাপতি।

শনিবার সন্ধেয় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি বিধানসভার বিজয়া সম্মিলনীতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে আগামী বছরের ভোটে কীভাবে জিতবেন তা তিনি আলোচনা করেন। জয়প্রকাশ বলেন, “আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ছয়টি আসন জয়লাভ করতে গেলে আমরা ওরা ছাড়তে হবে। প্রত্যেক জনপ্রতিনিধিকে মাঠে নেমে কাজ করতে হবে।

হাতে আর কয়েক মাস রয়েছে। তারপরেই পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই বিজয়া সম্মিলনীর মধ্য দিয়ে নিজেদের নির্বাচনী প্রচার শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বসে যাওয়া পুরনো কর্মীদের একত্রিত করতে তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিটি এলাকায় বিজয়া সম্মিলনী করছেন। সেখানেই তাঁদের সংবর্ধিত করা হচ্ছে।

শনিবার কুশমণ্ডি ব্লকের কমিউনিটি হলে কুশমণ্ডি বিধানসভার বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র, কুশমণ্ডি বিধায়ক রেখা রায়, যুব তৃণমূলের জেলা সভাপতি অম্বরিস সরকার, মহিলা তৃণমূলের জেলা সভানেত্রী স্নেহলতা হেমব্রম,রাজ্য তৃণমূলের সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।

এদিন, কুশমন্ডি ব্লকের ৪০ জন বরিষ্ট তৃণমূল কর্মীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এই বিজয়া সম্মিলনীর মধ্য দিয়ে মূলত দলীয় কোন্দল মেটানোই উদ্দেশ্য তৃণমূলের। বস্তুত, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত,পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ তৃণমূলের দখলে রয়েছে। জেলায় তৃণমূলের সংগঠনের ধারে পাশেও নেই বিজেপি। তারপরেও গত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের পরাজয় হয়েছে। সেই নিয়েই এ দিন মুখ খোলেন জয়প্রকাশ। বস্তুত, শনিবারই সাংসদ সৌগত রায় বলেছিলেন যে, খেলা-মেলায় মনযোগ না দিয়ে আগামী নির্বাচনের দিকে নজর দিতে। এবার সেই একই কথা জয়প্রকাশের মুখে।