Green Volunteer: অ্যাডিনো ভাইরাসের বিরুদ্ধে সচেতনতা প্রচারে পথে এবার গ্রিন ভলেন্টিয়ার
Green Volunteer: মূলত, তৃণমূল কর্মীরাই অক্সিজেন স্যাচুরেশান মাপার যন্ত্র নিয়ে বাড়ি ঘুরছেন গ্রিন ভলেন্টিয়ারের সদস্যরা। সাহায্যের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।
হুগলি: রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের তরফেই সাধারণ মানুষদের সাহায্যের জন্য গ্রিন ভলেন্টিয়ারদের (Green Volunteer) পথে নামানো হয়েছে। আর করোনার মতো এবার অ্যাডিনো ভাইরাসের বিরুদ্ধেও নামল রিষড়ার গ্রিন ভলেন্টিয়াররা (Green Volunteer)। মূলত, তৃণমূল কর্মীরাই অক্সিজেন স্যাচুরেশান মাপার যন্ত্র নিয়ে বাড়ি ঘুরছেন গ্রিন ভলেন্টিয়ারের সদস্যরা। সাহায্যের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।
মূলত, অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। বড়রা বাদ পড়ছে না। কিন্তু বেশি ক্ষতি হচ্ছে শিশুদের। ইতিমধ্যেই অ্যাডিনোতে প্রাণ গিয়েছে বেশ কয়েকটি শিশুর। তাই জ্বর সর্দি কাশি বা শ্বাসকষ্ট হলে ফেলে রাখা নয়,কাছাকাছি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে শিশুদের। এই বার্তা দিচ্ছেন গ্রিন ভলেন্টিয়াররা।
অ্যাডিনো ভাইরাস থেকে বাঁচতে কী করনীয়, ভাইরাসে আক্রান্ত হলেই বা কী করতে হবে তার গাইড লাইন দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। করোনার সময়ে যে সাবধানতা নিতে বলা হয়েছিল, যেমন বারে-বারে সাবাব দিয়ে হাত ধোয়া,বাইরে থেকে এলে জামা কাপড় বদল করে শিশুর কাছে যাওয়া,কাশি হলে মুখে রুমাল দেওয়া,এবং মাস্ক পরা,বেশি করে জল পান করা। স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া সেই বার্তাই দিচ্ছেন রিষড়ার গ্রিন ভলেন্টিয়াররা পৌঁছে দিচ্ছেন।
এই ভলেন্টিয়ারের সদস্য তথা পুরসভার কর্মী অসিতাভ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “রিষড়া সুভাষনগর এলাকায় কুড়িটি শিশুর জ্বর হয়েছে। তার মধ্যে দুজন হাসপাতালে ভর্তি। শিশুদের স্যাচুরেশন মাপা সাধারণ পালস্ অক্সিমিটরা দিয়ে হয় না। এর জন্য বিশেষ যন্ত্র প্রয়োজন যেটা গ্রিন ভলেন্টিয়ারদের কাছে আছে। আমরা বলছি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু সাবধান থাকতে হবে। জ্বর সর্দি কাশি হলে বাড়িতে না ফেলে রেখে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এলাকার শিশুদের স্বাস্থ্যের অবস্থা কেমন রয়েছে তা দেখতেই গ্রিন ভলেন্টিয়াররা বাড়ি বাড়ি ঘুরছেন।”