Rachna Banerjee: গুপ্তিপাড়ায় প্রথম রথ উৎসব পালন, রশি টানলেন রচনা
Rachna Banerjee: এ দিন, বৃন্দাবন জিউ মঠ থেকে জগন্নাথ বলরাম সুভদ্রা সুসজ্জিত রথে ওঠেন। মঙ্গল আরতির পুজোর পর নাম-সংকীর্তন ও শেষে টান পড়ে রথের দড়িতে। এ প্রসঙ্গে রচনা বলেন, "আগে পুরীতে থাকতাম রথের সময়ে।
গুপ্তিপাড়া: আজ রথ। মহা ধুমধামের সঙ্গে পালিত হচ্ছে প্রতিটি জায়গায়। বাদ যাচ্ছে না হুগলিও। সেখানকার গুপ্তিপাড়ায় প্রথম টানা হল রথের রশি। উপস্থিত ছিলেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিধায়ক অসীমা পাত্র ও সদর মহকুমাশাসক স্মিতা সান্যাল শুক্লা।
এ দিন, বৃন্দাবন জিউ মঠ থেকে জগন্নাথ বলরাম সুভদ্রা সুসজ্জিত রথে ওঠেন। মঙ্গল আরতির পুজোর পর নাম-সংকীর্তন ও শেষে টান পড়ে রথের দড়িতে। এ প্রসঙ্গে রচনা বলেন, “আগে পুরীতে থাকতাম রথের সময়ে। তবে মাহেশ, গুপ্তিপাড়া রথযাত্রার কথা শুনেছি। কিন্তু আজ আসতে পেরে খুব খুশি।” রচনা এ দিন এও বলেন, “এখানকার মানুষ আমায় জিতিয়েছেন। এটা আমার জেলা রথ। আমি ওদের সঙ্গে রয়েছি।”
এ, হুগলি শ্রীরামপুরে মাহেশের রথযাত্রার দিনেই শ্রীরামপুর গান্ধী ময়দানে ৫ ও ৬ এর পল্লীর গোষ্ঠী ও ব্যবসায়ী সমিতি খুঁটি পুজো কমিটির শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বছর তাদের ভাবনা গুজরাটের সোমনাথ মন্দির। সেই সোমনাথ মন্দিরের আদতেই এবছরের মণ্ডপ সুসজ্জিত হবে। আজকে খুঁটি পুজোর পর থেকেই তার কাজ শুরু হবে বলে জানালেন সাংসদ। মাঠের মাঝে বসে ঘটের সামনে হাতজোড় করে প্রার্থনা করলেন তিনি। চলল সংকল্প। খুঁটি পূজোর সময় উপস্থিত ছিলেন চন্দননগর পুলিশ কমিশনারের অমিত পি জাভাগি এছাড়াও ছিলেন কোন্নগর,উত্তরপাড়া শ্রীরামপুর পুরসভার পুরপ্রধান ও অন্যান্য কার্যকর্তারা।।