Arambag: পারাপারের একটি সেতু, তাও গিলেছে নদী! কাঠের সেতুর উপরই ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত! রইল ছবি

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 13, 2021 | 12:43 PM

West Bengal: এখন এখানকার মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা।

1 / 5
বন্যার জলে যোগাযোগের একমাত্র  মাধ্যম বাঁশের সেতু। কিন্তু তাও গিয়েছে ভেঙে যার কারণে চরম সমস্যার সম্মুখীন এলাকাবাসী। জলের স্রোতে ভেসে গিয়েছে সেতু। সেই সেতুর এখন আর কোনও চিহ্ন পর্যন্ত নেই।

বন্যার জলে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম বাঁশের সেতু। কিন্তু তাও গিয়েছে ভেঙে যার কারণে চরম সমস্যার সম্মুখীন এলাকাবাসী। জলের স্রোতে ভেসে গিয়েছে সেতু। সেই সেতুর এখন আর কোনও চিহ্ন পর্যন্ত নেই।

2 / 5
এখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে পারাপার করতে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের‌। ঘটনাটি খানাকুলের নতিবপুর ফেরিঘাটে।

এখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে পারাপার করতে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের‌। ঘটনাটি খানাকুলের নতিবপুর ফেরিঘাটে।

3 / 5
মুন্ডেশ্বরী নদীর ওপর এলাকার মানুষের সুবিধার জন্য বাঁশের একটি অস্থায়ী সেতু তৈরি করেছিল প্রশাসন। এই সেতু দিয়েই চলাচল করত গ্রামবাসীরা। কিন্তু চলতি বছরে ভয়াবহ বন্যায় সেতুটি ভাসিয়ে নিয়ে চলে যায়। যার কারণে এই এলাকার দশ থেকে বারোটি গ্রামের মানুষের যোগাযোগের ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

মুন্ডেশ্বরী নদীর ওপর এলাকার মানুষের সুবিধার জন্য বাঁশের একটি অস্থায়ী সেতু তৈরি করেছিল প্রশাসন। এই সেতু দিয়েই চলাচল করত গ্রামবাসীরা। কিন্তু চলতি বছরে ভয়াবহ বন্যায় সেতুটি ভাসিয়ে নিয়ে চলে যায়। যার কারণে এই এলাকার দশ থেকে বারোটি গ্রামের মানুষের যোগাযোগের ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

4 / 5
এখন এখানকার মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা। সেই নৌকাতেই করেই লাইফ জেকেট ছাড়াই বিপদের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে গ্রামবাসীরা। প্রশাসনের কোনও নজরদারি নেই।

এখন এখানকার মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা। সেই নৌকাতেই করেই লাইফ জেকেট ছাড়াই বিপদের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে গ্রামবাসীরা। প্রশাসনের কোনও নজরদারি নেই।

5 / 5
এই নদীর একদিকে রয়েছে নতিবপুর, বলপাই, চিংড়া, পলাশপাই, মোস্তাফাপুর অন্যদিকে রয়েছে বলরামপুর, গনেশপুর সহ একাধিক গ্রাম। নদীর দুই পাড়ে অবস্থিত হাসপাতাল,বাজার,ব্যাঙ্ক,স্কুল ইত্যাদি। ফলে দুই দিকের সাধারণ মানুষ চরম সমস্যায় পড়েছেন।

এই নদীর একদিকে রয়েছে নতিবপুর, বলপাই, চিংড়া, পলাশপাই, মোস্তাফাপুর অন্যদিকে রয়েছে বলরামপুর, গনেশপুর সহ একাধিক গ্রাম। নদীর দুই পাড়ে অবস্থিত হাসপাতাল,বাজার,ব্যাঙ্ক,স্কুল ইত্যাদি। ফলে দুই দিকের সাধারণ মানুষ চরম সমস্যায় পড়েছেন।

Next Photo Gallery