Jalpaiguri : খরস্রোতা ঝোরায় ভেসে যাচ্ছে হাতির বাচ্চা, বাঁচাতে ‘ঝাঁপাল’ মা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Jun 25, 2022 | 1:09 PM

Elephant : হাতির দলটি একসঙ্গে খরস্রোতা ঝোরা পার হচ্ছিল। সবার পিছনে ছিল ওই বাচ্চা হাতি ও তার মা। একে একে বাকি সবাই ঘাঠিয়া ঝোরা পার হয়ে যায়। কিন্তু, বাচ্চা হাতিটি পার হতে পারছিল না।

Follow Us

ডুয়ার্স : সন্তানকে সবসময় আগলে রাখে মা। বিপদ আঁচ করলে ঝাঁপিয়ে পড়ে। মানুষ কিংবা পশু, সব ক্ষেত্রেই মায়েরা সন্তানের রক্ষাকর্তা। তেমনই একটি দৃশ্য দেখা গেল জলপাইগুড়ির ডুয়ার্সে। খরস্রোতা ঘাঠিয়া ঝোরা পার হতে পারছিল না হাতির বাচ্চা । প্রচণ্ড জলের তোড় ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল তাকে। দেখতে পেয়ে তার মা উদ্ধারে এগিয়ে এল। সন্তানকে আগলে পাড়ে তুলল।

শুক্রবার হাতির দল ডুয়ার্সের ডায়না জঙ্গল থেকে বেরিয়ে ভগতপুর চা বাগানে চলে আসে। সকালে শ্রমিকেরা চা বাগানে কাজ করতে আসেন। তখনই তাঁরা হাতির দলটিকে দেখতে পান। হাতির দলটি থাকায় চা বাগানের ওই সেকশনে কাজ বন্ধ হয়ে যায়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন খুনিয়া ও ডায়না রেঞ্জের বনকর্মীরা। আসে নাগরাকাটা থানার পুলিশও। বেলার দিকে হাতির দলটি ঘাঠিয়া ঝোরা পার হয়। তখনই এই ঘটনা ঘটে।

হাতির দলটি একসঙ্গে খরস্রোতা ঝোরা পার হচ্ছিল। সবার পিছনে ছিল ওই বাচ্চা হাতি ও তার মা। একে একে বাকি সবাই ঘাঠিয়া ঝোরা পার হয়ে যায়। কিন্তু, বাচ্চা হাতিটি পার হতে পারছিল না। তারপর দেখা যায়, খরস্রোতা ঝোরা কিছুটা ভেসে গেল সে। তৎক্ষণাৎ তার মা সেদিকে যায়। সন্তানকে আগলে পাড়ের দিকে নিয়ে যায়। তারপর ধীরে ধীরে অন্য হাতিদের পিছন পিছন চলে যায় দু’জনে। হাতির দলটির গতিবিধির উপর নজর রেখেছেন বনকর্মীরা।

গত মাসের শেষ দিকে ডুয়ার্সেই দেখা গিয়েছিল, মৃত সন্তানকে আগলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে মা হাতি। কখনও শুঁড়ে পেঁচিয়ে কিছুটা নিয়ে গিয়েছে। তারপর আবার দাঁড়িয়ে থেকেছে। অন্য হাতিরাও সেখানে দাঁড়িয়ে পড়ে। চারদিন পর মৃত হস্তিশাবককে তাদের মায়ের কাছ থেকে উদ্ধার করতে পারেন বনকর্মীরা।

এ বিষয়ে জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার অবসরপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী তথা হস্তি বিশেষজ্ঞ ডাঃ শান্তনু ঘোষ বলেন, “এমনিতে হাতির মনস্তত্ত্ব ও মানুষের মনস্তত্ত্বের মধ্যে অনেকটা মিল রয়েছে। হাতিরাও মমতাময়ী। তারা দলগতভাবে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের এই আবেদন মানুষকেও হার মানায়।”

ডুয়ার্স : সন্তানকে সবসময় আগলে রাখে মা। বিপদ আঁচ করলে ঝাঁপিয়ে পড়ে। মানুষ কিংবা পশু, সব ক্ষেত্রেই মায়েরা সন্তানের রক্ষাকর্তা। তেমনই একটি দৃশ্য দেখা গেল জলপাইগুড়ির ডুয়ার্সে। খরস্রোতা ঘাঠিয়া ঝোরা পার হতে পারছিল না হাতির বাচ্চা । প্রচণ্ড জলের তোড় ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল তাকে। দেখতে পেয়ে তার মা উদ্ধারে এগিয়ে এল। সন্তানকে আগলে পাড়ে তুলল।

শুক্রবার হাতির দল ডুয়ার্সের ডায়না জঙ্গল থেকে বেরিয়ে ভগতপুর চা বাগানে চলে আসে। সকালে শ্রমিকেরা চা বাগানে কাজ করতে আসেন। তখনই তাঁরা হাতির দলটিকে দেখতে পান। হাতির দলটি থাকায় চা বাগানের ওই সেকশনে কাজ বন্ধ হয়ে যায়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন খুনিয়া ও ডায়না রেঞ্জের বনকর্মীরা। আসে নাগরাকাটা থানার পুলিশও। বেলার দিকে হাতির দলটি ঘাঠিয়া ঝোরা পার হয়। তখনই এই ঘটনা ঘটে।

হাতির দলটি একসঙ্গে খরস্রোতা ঝোরা পার হচ্ছিল। সবার পিছনে ছিল ওই বাচ্চা হাতি ও তার মা। একে একে বাকি সবাই ঘাঠিয়া ঝোরা পার হয়ে যায়। কিন্তু, বাচ্চা হাতিটি পার হতে পারছিল না। তারপর দেখা যায়, খরস্রোতা ঝোরা কিছুটা ভেসে গেল সে। তৎক্ষণাৎ তার মা সেদিকে যায়। সন্তানকে আগলে পাড়ের দিকে নিয়ে যায়। তারপর ধীরে ধীরে অন্য হাতিদের পিছন পিছন চলে যায় দু’জনে। হাতির দলটির গতিবিধির উপর নজর রেখেছেন বনকর্মীরা।

গত মাসের শেষ দিকে ডুয়ার্সেই দেখা গিয়েছিল, মৃত সন্তানকে আগলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে মা হাতি। কখনও শুঁড়ে পেঁচিয়ে কিছুটা নিয়ে গিয়েছে। তারপর আবার দাঁড়িয়ে থেকেছে। অন্য হাতিরাও সেখানে দাঁড়িয়ে পড়ে। চারদিন পর মৃত হস্তিশাবককে তাদের মায়ের কাছ থেকে উদ্ধার করতে পারেন বনকর্মীরা।

এ বিষয়ে জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার অবসরপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী তথা হস্তি বিশেষজ্ঞ ডাঃ শান্তনু ঘোষ বলেন, “এমনিতে হাতির মনস্তত্ত্ব ও মানুষের মনস্তত্ত্বের মধ্যে অনেকটা মিল রয়েছে। হাতিরাও মমতাময়ী। তারা দলগতভাবে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের এই আবেদন মানুষকেও হার মানায়।”

Next Article