Dhupguri: মেঝেতে বসেই চলে পড়াশোনা, ভগ্ন দশা ICDS-এর

Dhupguri: এলাকাবাসীদের এও দাবি, হাতির হামলায় ঘরের দরজা জানালা দেওয়াল ভেঙে গিয়েছে। সেই কারণেই সেন্টারের খাদ্যদ্রব্য যেমন অন্যত্র রাখতে হচ্ছে তেমনি বর্ষায় ও গরমে তীব্র সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সকলকে। পানীয় জলের ব্যবস্থা না থাকার কারণে পাশের বাড়ি থেকেই পানীয় জল পান করতে হচ্ছে খুদে শিশুরদের।

Dhupguri: মেঝেতে বসেই চলে পড়াশোনা, ভগ্ন দশা ICDS-এর
আইসিডিএস সেন্টারের ভগ্নদশাImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 18, 2024 | 5:30 PM

ধূপগুড়ি: আইসিডিএস সেন্টারের অবস্থা বেহাল। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চলছে শিশুদের পঠনপাঠন। নেই বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের ব্যবস্থা। সেন্টারে নেই দরজা, জানালা। চির ধরেছে দেওয়ালে। মেঝেতে বসে চলছে পঠন-পাঠন। সমস্যা আইসিডিএস সেন্টারের কর্মী থেকে শুরু করে খুদে শিশুরা।

অভিযোগ, ২০২২ সালের পর থেকে পরপর দু-বার বুনোহাতি তাণ্ডপ চালিয়ে ভেঙে দেয় সেন্টারের দরজা, জানালা থেকে শুরু করে দেওয়াল। ঘটনার আড়াই বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত সেন্টারের হাল ফেরাতে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি প্রশাসন। তেমনই এলাকাবাসী থেকে শুরু করে আইসিডিএস সেন্টারের কর্তব্যরত কর্মীদের।

এলাকাবাসীদের এও দাবি, হাতির হামলায় ঘরের দরজা জানালা দেওয়াল ভেঙে গিয়েছে। সেই কারণেই সেন্টারের খাদ্যদ্রব্য যেমন অন্যত্র রাখতে হচ্ছে তেমনি বর্ষায় ও গরমে তীব্র সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সকলকে। পানীয় জলের ব্যবস্থা না থাকার কারণে পাশের বাড়ি থেকেই পানীয় জল পান করতে হচ্ছে খুদে শিশুরদের। তেমনি রান্নার কাজের জন্যেও রোজ অনেকটা দূর থেকে জল এনে শিশুদের রান্নার কাজ করতে হচ্ছে আই কর্তব্যরত কর্মীদের।

বস্তুত, তেলিপাড়া চৌকাঠলাইন ৫১০ নম্বর আইসিডিএস সেন্টারের শিশুদের সংখ্যা রয়েছে ১৮ জন। গর্ভবতী মহিলা রয়েছে ১ জন। পাশাপাশি নার্সিং মা রয়েছে তিনজন। রয়েছে একজন ওয়ার্কার ও একজন হেল্পার। সকলেই চাইছেন দ্রুত এই আই সি ডি এস সেন্টারের হাল ফেরাতে উদ্যোগ নিক প্রশাসন। যদিও, বানারহাটের বিডিও নিরঞ্জন বর্মন জানান, “ইতিমধ্যেই ওই আইসিডিএস সেন্টারের হাল ফেরাতে কত টাকা খরচ হবে তা কর্তৃপক্ষকে পাঠানো হয়েছে। অর্থ এলেই মেরামতের জন্যে দ্রুত ব্যবস্থা করা হবে।”