Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SSC Scam: যোগ্য চাকরিহারাদের জন্য মিছিলে হাঁটলেন প্রথম ‘অযোগ্য চাকরিহারা’ বিধায়ক কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী

Ankita Adhikari: তৃণমূলের পক্ষ থেকে যোগ্য শিক্ষকদের চাকরিতে ফেরানোর দাবিতে শনিবার সন্ধ্যায় হলদিবাড়িতে মিছিল হয়। আর এমন ছবি ছড়িয়ে পড়তেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়াতে।

SSC Scam: যোগ্য চাকরিহারাদের জন্য মিছিলে হাঁটলেন প্রথম 'অযোগ্য চাকরিহারা' বিধায়ক কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী
তৃণমূলের মিছিলে অঙ্কিতা Image Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 13, 2025 | 3:01 PM

জলপাইগুড়ি: রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষিকা ছিলেন প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী। তবে আদালতের নির্দেশে চাকরি চলে গিয়েছে তাঁর। অঙ্কিতাই ছিলেন প্রথম অযোগ্য, আদালতের নির্দেশে যাঁর চাকরি গিয়েছিল। সেই অঙ্কিতাকেই এবার দেখা গেল তৃণমূলের ডাকা চাকরির মিছিলে। কেন এই মিছিলে তিনি? তবে কি তিনি যোগ্য প্রমাণ করতে চাইছেন? যদি যোগ্যই হতেন তাহলে কেন চাকরি গেল তাঁর? উঠছে এমনই সব একাধিক প্রশ্ন। যদিও এই নিয়ে পরেশকন্যা মুখ খোলেননি।

তৃণমূলের পক্ষ থেকে যোগ্য শিক্ষকদের চাকরিতে ফেরানোর দাবিতে শনিবার সন্ধ্যায় হলদিবাড়িতে মিছিল হয়।  জানা গিয়েছে, গতকাল কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ বিধানসভার অন্তর্গত হলদিবাড়ি শহরে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এরপর সেখান থেকে একটি ধিক্কার মিছিলটি শুরু হয়। শহর পরিক্রমা করে। সেই মিছিলের অগ্রভাগে দেখা যায় পরেশ কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীকে। যুব তৃণমূল জেলা সভাপতি কমলেশ অধিকারী বলেন, “জেলা পরিষদ ভিত্তিক কর্মসূচি ছিল। যোগ্যদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়ার যে চক্রান্ত বিজেপি সিপিএম মিলে করছে তার প্রতিবাদেই আমরা পথে নেমেছি।”

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে পরেশ অধিকারী তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরে, ওই বছরই ২৪শে নভেম্বর অঙ্কিতা স্কুলে শিক্ষকতার সুযোগ পান। প্রায় ৪১ মাসের মতো চাকরিও করেছেন তিনি। এরপরই অভিযোগ ওঠে অঙ্কিতা কম নম্বর পেয়ে চাকরি করেছেন। তারপর আদালতের নির্দেশে চাকরি চলে যায় তাঁর। সেই চাকরি যায় ববিতা সরকারের কাছে। কিন্তু ববিতার চাকরিও স্থায়ী হয়নি। তাঁর চাকরি পেয়েছিলেন অনামিকা রায়। এবার সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৬ হাজার চাকরিহারাদের মধ্যে এই অনামিকাও একজন।