Land Slide at Sebak: উত্তরে নাগাড়ে দুর্যোগে সেবকে করোনেশন ব্রিজের কাছে ধস, হুড়মুড়িয়ে পড়ছে গাছ, রইল ভিডিয়ো

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jun 28, 2022 | 3:24 PM

Weather Update: উত্তরবঙ্গের বরাত থেকে এখনই দুর্যোগের মেঘ কাটছে না। এই পরিস্থিতি আগামী আরও কয়েকদিন চলবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

Follow Us

জলপাইগুড়ি: গত কয়েকদিনে প্রবল বর্ষণ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। ভাসছে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারর বিভিন্ন এলাকা। পাহাড়ে নামছে ধস। ক্ষতি হচ্ছে ক্ষেতের। সেবকের করোনেশান ব্রিজের অদূরে কালিঝোরার কাছে ব্যাপক ধস নামে আবহাওয়ার কারণে। ধসে আটকে পড়ে যানবাহন। এই ধসের কারণে যানবাহন অন্য পথে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যানজটে নাকাল পর্যটকরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ধস সরানোর কাজ চালানো হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার ভোরের দিকে আচমকাই এই ধস নামে। উপড়ে আসে পাহাড়ের ঢালে থাকা গাছ। যার জেরে একেবারে স্তব্ধ হয়ে যায় ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং ও সিকিমে সড়ক যোগাযোগ একপ্রকার বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ভোর পাঁচটা থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টায় কাজ শুরু হয়।

অন্যদিকে সিকিম পাহাড়ে অবিরাম বৃষ্টি চলছে। যার জেরে নিয়মিতই তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়তে হচ্ছে। বিভিন্ন নদীর জলস্তর বাড়ছে এর জেরে। তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট। তিস্তা নদীর সংরক্ষিত এলাকায় জারি রয়েছে হলুদ সঙ্কেত।  ভারী বৃষ্টির জেরে  উত্তরবঙ্গের নীচু জেলাগুলিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবার নতুন করে বৃষ্টির দাপট বাড়ার খবরে ইতিমধ্যেই মাথায় হাত দিতে শুরু করেছেন কৃষকরা।

উত্তরবঙ্গের বরাত থেকে এখনই দুর্যোগের মেঘ কাটছে না। এই পরিস্থিতি আগামী আরও কয়েকদিন চলবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। ইতিমধ্যেই উত্তরবঙ্গ এবং সিকিমে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। আজ এবং বুধবার ফের ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলায় মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলায় অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার জেলায় মঙ্গলবার থেকে টানা অতি ভারী বৃষ্টির সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বাড়তে পারে নদীর জলস্তর। পার্বত্য এলাকায় ধস নামার সম্ভাবনা রয়েছে। যার জেরে বিপর্যস্ত হতে পারে উত্তরের জনজীবন।

জলপাইগুড়ি: গত কয়েকদিনে প্রবল বর্ষণ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। ভাসছে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারর বিভিন্ন এলাকা। পাহাড়ে নামছে ধস। ক্ষতি হচ্ছে ক্ষেতের। সেবকের করোনেশান ব্রিজের অদূরে কালিঝোরার কাছে ব্যাপক ধস নামে আবহাওয়ার কারণে। ধসে আটকে পড়ে যানবাহন। এই ধসের কারণে যানবাহন অন্য পথে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যানজটে নাকাল পর্যটকরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ধস সরানোর কাজ চালানো হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার ভোরের দিকে আচমকাই এই ধস নামে। উপড়ে আসে পাহাড়ের ঢালে থাকা গাছ। যার জেরে একেবারে স্তব্ধ হয়ে যায় ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং ও সিকিমে সড়ক যোগাযোগ একপ্রকার বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ভোর পাঁচটা থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টায় কাজ শুরু হয়।

অন্যদিকে সিকিম পাহাড়ে অবিরাম বৃষ্টি চলছে। যার জেরে নিয়মিতই তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়তে হচ্ছে। বিভিন্ন নদীর জলস্তর বাড়ছে এর জেরে। তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট। তিস্তা নদীর সংরক্ষিত এলাকায় জারি রয়েছে হলুদ সঙ্কেত।  ভারী বৃষ্টির জেরে  উত্তরবঙ্গের নীচু জেলাগুলিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবার নতুন করে বৃষ্টির দাপট বাড়ার খবরে ইতিমধ্যেই মাথায় হাত দিতে শুরু করেছেন কৃষকরা।

উত্তরবঙ্গের বরাত থেকে এখনই দুর্যোগের মেঘ কাটছে না। এই পরিস্থিতি আগামী আরও কয়েকদিন চলবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। ইতিমধ্যেই উত্তরবঙ্গ এবং সিকিমে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। আজ এবং বুধবার ফের ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলায় মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলায় অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার জেলায় মঙ্গলবার থেকে টানা অতি ভারী বৃষ্টির সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বাড়তে পারে নদীর জলস্তর। পার্বত্য এলাকায় ধস নামার সম্ভাবনা রয়েছে। যার জেরে বিপর্যস্ত হতে পারে উত্তরের জনজীবন।

Next Article