Agitation: তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেলপথে নয়া বাধা, কালভার্টের দাবিতে বিক্ষোভ
Bankura: স্থানীয় ভাবাদিঘি সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে আটকে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেললাইনের কাজ। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সেই কাজ শুরু হতেই আবার বাধা। এবার বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের হেতাল গ্রামের বাসিন্দারা আন্দোলনে নামলেন। সূত্রের খবর সম্প্রতি কোতুলপুর ব্লকের গোপীনাথপুর এলাকায় রেলপথ নির্মাণের জন্য জমি ভরাটের কাজ শুরু করে বরাতপ্রাপ্ত ঠিকাদার সংস্থা।
বাঁকুড়া: কালভার্টের দাবিতে সরব এলাকার লোকজন। আর তার জেরেই নির্মীয়মাণ বিষ্ণুপুর তারকেশ্বর রেলপথ নির্মাণে কাটছে না জট। এদিন কাজ বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের হেতাল গ্রাম। দু’দিন ধরে সেখানে কাজ আটকে চলছে বিক্ষোভ। নিজেদের দাবি থেকে এক চুলও সরতে নারাজ তাঁরা।
স্থানীয় ভাবাদিঘি সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে আটকে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেললাইনের কাজ। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সেই কাজ শুরু হতেই আবার বাধা। এবার বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের হেতাল গ্রামের বাসিন্দারা আন্দোলনে নামলেন। সূত্রের খবর সম্প্রতি কোতুলপুর ব্লকের গোপীনাথপুর এলাকায় রেলপথ নির্মাণের জন্য জমি ভরাটের কাজ শুরু করে বরাতপ্রাপ্ত ঠিকাদার সংস্থা।
বেশ কিছুটা কাজ এগোয়ও। তবে বৃহস্পতিবার থেকে হেতাল গ্রামের বাসিন্দারা ময়দানে নামে। তাঁদের অভিযোগ, রেলপথ হবে বলে এলাকায় মাটি ফেলা হচ্ছে। আর এই মাটি ফেলার কারণে এলাকা অনেক উঁচু হয়ে যাচ্ছে। বর্ষায় জল বের করতে নাকানিচোবানি খেতে হবে বলে দাবি গ্রামের বাসিন্দাদের।
এমনকী রেল লাইনের উঁচু জায়গায় জল বাধা পেলে গ্রামও ডুবতে পারে বলে আশঙ্কা গ্রামবাসীর। তাঁরা চান, একটা কালভার্ট তৈরি করে দিক রেল। তবে তাঁরা রেলপথ করতে দেবেন। শুক্রবার রেলপথ নির্মাণকারী সংস্থার লোকজন আসেন গ্রামে। সঙ্গে পুলিশও।
তাঁরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের প্রস্তাব দেন। এলাকার লোকজন তাতে রাজি হন। আপাতত আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিলেও দাবি থেকে সরছেন না বলেই জানান তাঁরা। বরাতপ্রাপ্ত ঠিকাদার জানিয়েছেন, স্থানীয় ব্লক প্রশাসন বিশেষজ্ঞদের দিয়ে সরেজমিনে পরীক্ষা করাবেন। তারপর প্রয়োজন মনে হলে, রেল নির্দেশ দিলে তারপর কালভার্ট নির্মাণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।