AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kanyashree form: টাকার বিনিময়ে কন্যাশ্রীর ফর্ম বিক্রি, গুরুতর অভিযোগ মালদহের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

Kanyashree form: অভিভাবকদের অভিযোগ, টাকা দিলে তবেই তিনি স্কুলের রেজিস্টার খাতায় পড়ুয়াদের নাম তুলছেন। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই প্রধান শিক্ষককে এই টাকা দিতে হচ্ছে। তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন সকলে। আগে একাধিকবার এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষককে জানালে তিনি কোনও প্রকার কর্ণপাত করেননি বলে অভিযোগ।

Kanyashree form: টাকার বিনিময়ে কন্যাশ্রীর ফর্ম বিক্রি, গুরুতর অভিযোগ মালদহের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ব্যাপক উত্তেজনা স্কুলেImage Credit: TV-9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 09, 2023 | 6:04 PM
Share

মালদহ: বিক্রি হচ্ছে কন্যাশ্রীর ফর্ম। ১০০ টাকার বিনিময়ে তা বিক্রি করছেন খোদ স্কুলের প্রধান শিক্ষক। অভিযোগ এমনই। চাঞ্চল্যকর ঘটনা মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানার তুলসীহাটা উচ্চ বিদ্যালয়ে। তবে এই প্রথম নয়। এর আগেও প্রধান শিক্ষক হরেন্দ্রনাথ পাল সবুজ সাথীর সাইকেল দেওয়ার নাম করে পড়ুয়াদের কাছ থেকে ৬০ টাকা করে নিয়েছেন। আবার তিনি সেই কাজ করছেন বলে অভিযোগ অভিভাববকদেক। কন্যাশ্রীর ফর্ম দেওয়ার নাম করে স্কুলের সপ্তম,অষ্টম ও নবম শ্রেণির ছাত্রীদের কাছ তিনি ১০০ টাকা করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠছে।

অভিভাবকদের অভিযোগ, টাকা দিলে তবেই তিনি স্কুলের রেজিস্টার খাতায় পড়ুয়াদের নাম তুলছেন। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই প্রধান শিক্ষককে এই টাকা দিতে হচ্ছে। তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন সকলে। আগে একাধিকবার এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষককে জানালে তিনি কোনও প্রকার কর্ণপাত করেননি বলে অভিযোগ। শেষে বিক্ষোভের মুখে পড়ে তিনি সেই টাকা ফেরত দেন। 

এক বিক্ষুব্ধ অভিভাবক বলেন, “মানুষের সেবার জন্য তো এই পরিষেবা মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় চালু করেছেন। কিন্তু, স্কুলে এসে আমরা দেখছি হেডমাস্টার টাকা নিচ্ছেন। কিন্তু, টাকা নেওয়ার তো কোনও নিয়ম নেই। তাও উনি এটা করে চলেছেন। কোনও চালানও দিচ্ছেন না। উনি বলছেন, রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নাকি এই টাকা লাগছে।”

চাপের মুখে সাফাই দিয়েছেন অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক। তিনি বলেন, “অনেক কাজই তো অন্য সংস্থাকে দিয়ে করাতে হয়। তাই তাঁদের দিতে যে টাকাটা লাগে সেটাই আমরা চাইছি। কারণ, দ্রুত পুরো কাজ করানোর তো পরিকাঠামো স্কুলের কাছে।” তবে তিনি মানছেন, এই ধরনের কোনও টাকা নেওয়ার নির্দেশিকা সরকারিভাবে নেই।