Adhir Chowdhury: শঙ্করের দলবদলের দিনেই মুর্শিদাবাদে অধীরের মাস্ট্রারস্ট্রোক, প্রচুর কর্মী-সহ তৃণমূল থেকে ফেরালেন বড় নেতাকে
Adhir Chowdhury: এই কার্তিক আগে কংগ্রেসে ছিলেন। কিন্তু ২০২২ সালে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করেন। দলবদলের আগে শহর কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। তবে ঘাসফুল শিবিরে যোগদান করার পরেও পদপ্রাপ্তি হয়েছিল তাঁর।

বহরমপুুর: মুর্শিদাবাদে মাস্টারস্ট্রোক অধীরের। শক্তি বাড়াচ্ছে কংগ্রেস। পঞ্চাশের বেশি কর্মী সমর্থক নিয়ে তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেস ফিরলেন কার্তিক সাহা। বুধবার দুপুরে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর হাত ধরে কংগ্রেসের ফেরেন কার্তিক। সঙ্গে আরও পঞ্চশের বেশি কর্মী। তাঁদের বেশিরভাগই বহরমপুর শহরের ১, ২, ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল করতেন।
এই কার্তিক আগে কংগ্রেসে ছিলেন। কিন্তু ২০২২ সালে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করেন। দলবদলের আগে শহর কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। তবে ঘাসফুল শিবিরে যোগদান করার পরেও পদপ্রাপ্তি হয়েছিল তাঁর। শহর তৃণমূলের সহ-সভাপতি পদে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। সেই কার্তিক এবার অধীরের হাত ধরে কংগ্রেসে ফেরায় তা নিয়ে চর্চা জেলার রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে। কার্তিক বলছেন, ২০২২ সালে পৌরবোর্ড দখলের পর তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়েছে। তাই ফের ঘরে ফেরা।
মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস নতুন করে অক্সিজেন পেলেও উত্তরে আবার ইতিমধ্যেই জোর ধাক্কা খেয়েছে। উত্তরের বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা মাটিগাড়া – নকশালবাড়ির প্রাক্তন বিধায়ক শংকর মালাকার এদিনই আবার যোগ দেন তৃণমূলে। যা উত্তরবঙ্গে কংগ্রেসের জন্য জোরাল ধাক্কা বলেই মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।
