Murshidabad: ‘দাওয়াত এ ইশাক’-এর মধ্যে দিয়েই জঙ্গি কার্যকলাপ ছড়াচ্ছিল, সাজিবুলের ভূমিকা দেখে বাড়ছে সন্দেহ

Murshidabad: তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, কেবল শাদ রাডি নন, আল কায়েদা সহ একাধিক সংগঠনের বাংলাদেশি সদস্যদের আশ্রয় দিয়েছিলেন সাজিবুল এবং মুস্তাকিম।

Murshidabad: 'দাওয়াত এ ইশাক'-এর মধ্যে দিয়েই জঙ্গি কার্যকলাপ ছড়াচ্ছিল, সাজিবুলের ভূমিকা দেখে বাড়ছে সন্দেহ
সাজিবুলImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 01, 2025 | 12:08 PM

মুর্শিদাবাদ: সোশ্যাল মিডিয়া মগজধোলাই থেকে শুরু করে বাংলাদেশি জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়া, সাজিবুলের ভূমিকা বলে দিচ্ছে, জঙ্গি কার্যকলাপ ছড়ানোর কাজ ছিল তাঁর। তরুণ যুবকদের জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত করার লক্ষ্য ছিল তাঁর। চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট দিল রাজ্য় পুলিশের এসটিএফ।

‘দাওয়াত এ ইশাক’ নামে এক বিশেষ কর্মসূচির মাধ্যমে এই জঙ্গি কার্যকলাপ ছড়ানোর কাজ করতেন সাজিবুল। সাধারণত কোনও জিনিস দান করাকেই বলা হয় ‘দাওয়াত এ ইশাক’। এ ক্ষেত্রেও সেই দানের কর্মসূচির মাধ্যমেই চলত মগজ ধোলাই।

তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, কেবল শাদ রাডি নন, আল কায়েদা সহ একাধিক সংগঠনের বাংলাদেশি সদস্যদের আশ্রয় দিয়েছিলেন সাজিবুল এবং মুস্তাকিম। জঙ্গি যোগে হরিহরপাড়া থেকে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল মিনারুল শেখ ও আব্বাস আলিকে। এছাড়াও অসম থেকে গ্রেফতার হন বাংলাদেশি জঙ্গি শাদ রাডি।

তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের পর শাদ রাডির পিসির ছেলে সাজিবুলের নাম উঠে আসে। বেঙ্গল এসটিএফ জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁকে গ্রেফতার করেছে। নওদার দুর্লভপুরের বাসিন্দা সাজিবুল ও ভোলা গ্রামের বাসিন্দা মোস্তাকিমকে গ্রেফতার করার পর উঠে আসছে একের পর এক তথ্য।

জানা গিয়েছে, আব্বাসের মাদ্রাসায় যাতায়াত ছিল সাজিবুলের। মিনারুলের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল তাঁর। জামাত আল-কায়েদা ও আনসার উল্লাহ বাংলা টিমের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ ছিল এই সাজিবুলের। হ্যান্ডলারের নির্দেশ মতো, আল কায়দার সংগঠন সংযুক্ত করার কাজ করতেন সাজিবুল। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া মোবাইলে পাওয়া গিয়েছে সেই তথ্য।