মুর্শিদাবাদ: ইউসুফ পাঠানের হয়ে প্রচারে আসছেন ভাই ইরফান পাঠান। আগেই সেই খবর সামনে এনেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। পাঠান ভাইদের একটি ছোট ভিডিয়োও ঘোরাফেরা করছিল সোশ্য়াল মিডিয়ায়। অবশেষে এদিনই বহরমপুরে তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানের হয়ে ভোটের প্রচারে এলেন ইরফান। দিলেন বার্তা। তাঁর মুখে শোনা গেল ‘খেলা হবে’। দুই পাঠানকে এক জায়গায় পেয়ে কার্যত ফেটে পড়তে দেখা গেল সমবেত জনতাকে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বহরমপুর ব্যারাক স্কয়ার ময়দানে হেলিপ্যাডে নামেন ইরফান। বহরমপুর লোকসভার অন্তর্গত বেলডাঙা ও রেজিনগরে দাদার হয়ে ভোট প্রচারও করেন। দাদাকে পাশে নিয়ে বলেন, কেমন আছ বহরমপুর? আমার বেশি কাজ কমেন্ট্রি করা। ভাইয়ের কাজ মঞ্চতে কথা বলে। আমার সঙ্গে দাদার কয়েক সপ্তাহ কথা বলতে পারিনি। এখানে এসে বুঝেছি আপনাদের কাজে ব্যস্ত। আমার বড় দাদা সবসময় আমার পাশে থেকেছে। এরপরেই বলেন, এখানে এসে আমার কিছুটা হিংসে তো হচ্ছেই। বাবার পর দাদা। কথা কম বলে, কাজ বেশি করে। ছক্কা বেশি হাঁকায়। বোলার হাফভলি ও বল স্ট্যান্ডে পাঠাবে। আপনারা একটা ভোটও কাজ করবে। ১৩ তারিখ খেলা হবে। বরোদা থেকে আসলেও ও বহিরাগত নয়। আপনাদের জন্য কাজ করবে।
অন্যদিকে এদিন ফের ভোট প্রচারে ঝড় তুলতে দেখা যায় ইউসুফ পাঠানকে। বলেন, “আমি আপনাদের পরিবারের অংশ হয়ে গেছি। বড় দাদা হয়ে গেছি। আপনি ১০ পা হাঁটবেন, আমি ১০০ পা হাঁটব। সংসদে আপনাদের সমস্যার কথা বলবে। পাঠান যা বলে তা করে দেখায়। বোনেদের বলব যারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পায় তাদেরও যে কোনও সমস্যার সমাধান করব। আপনারা অনেক কষ্ট করেছেন। আর একদিন করুন। খেলা হবে।”
মুর্শিদাবাদ: ইউসুফ পাঠানের হয়ে প্রচারে আসছেন ভাই ইরফান পাঠান। আগেই সেই খবর সামনে এনেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। পাঠান ভাইদের একটি ছোট ভিডিয়োও ঘোরাফেরা করছিল সোশ্য়াল মিডিয়ায়। অবশেষে এদিনই বহরমপুরে তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানের হয়ে ভোটের প্রচারে এলেন ইরফান। দিলেন বার্তা। তাঁর মুখে শোনা গেল ‘খেলা হবে’। দুই পাঠানকে এক জায়গায় পেয়ে কার্যত ফেটে পড়তে দেখা গেল সমবেত জনতাকে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বহরমপুর ব্যারাক স্কয়ার ময়দানে হেলিপ্যাডে নামেন ইরফান। বহরমপুর লোকসভার অন্তর্গত বেলডাঙা ও রেজিনগরে দাদার হয়ে ভোট প্রচারও করেন। দাদাকে পাশে নিয়ে বলেন, কেমন আছ বহরমপুর? আমার বেশি কাজ কমেন্ট্রি করা। ভাইয়ের কাজ মঞ্চতে কথা বলে। আমার সঙ্গে দাদার কয়েক সপ্তাহ কথা বলতে পারিনি। এখানে এসে বুঝেছি আপনাদের কাজে ব্যস্ত। আমার বড় দাদা সবসময় আমার পাশে থেকেছে। এরপরেই বলেন, এখানে এসে আমার কিছুটা হিংসে তো হচ্ছেই। বাবার পর দাদা। কথা কম বলে, কাজ বেশি করে। ছক্কা বেশি হাঁকায়। বোলার হাফভলি ও বল স্ট্যান্ডে পাঠাবে। আপনারা একটা ভোটও কাজ করবে। ১৩ তারিখ খেলা হবে। বরোদা থেকে আসলেও ও বহিরাগত নয়। আপনাদের জন্য কাজ করবে।
অন্যদিকে এদিন ফের ভোট প্রচারে ঝড় তুলতে দেখা যায় ইউসুফ পাঠানকে। বলেন, “আমি আপনাদের পরিবারের অংশ হয়ে গেছি। বড় দাদা হয়ে গেছি। আপনি ১০ পা হাঁটবেন, আমি ১০০ পা হাঁটব। সংসদে আপনাদের সমস্যার কথা বলবে। পাঠান যা বলে তা করে দেখায়। বোনেদের বলব যারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পায় তাদেরও যে কোনও সমস্যার সমাধান করব। আপনারা অনেক কষ্ট করেছেন। আর একদিন করুন। খেলা হবে।”