মুর্শিদাবাদ: এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে ঠ্যালা গাড়িই ভরসা মেয়েটির। হাঁটতেও পারে না, কথাও বলতে পারে না সে। তবুও শারিরীক নির্যাতন থেকে বাদ পড়ল না মেয়েটি। প্রতিবেশীর নোংরা লোভের শিকার হতে হল তাকে। আর গোটা ঘটনায় গ্রেফতার গ্রাম প্রধানের ভাই। চাঞ্চল্যকর এমনই ঘটনা ঘটেছে মুর্শিদাবাদে। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, বছর সতেরোর ওই কিশোরী হাঁটতে পারেন না, কথাও বলতে পারে না। যার কারণে চলাফেরা করতে অন্যের উপরই নির্ভরশীল। ঠ্যালা গাড়িতে করেই তাঁকে এখানে-সেখানে যাতায়াত করানো হয়। মঙ্গলবার দুপুরে ওই কিশোরী বাড়িতেই ছিলেন। তাঁর সঙ্গে ঘরে ছিলেন বছর এগারোর বোন। কাজের কারণে তাঁর মা বাড়ির বাইরে ছিলেন। অভিযোগ, সেই সুযোগেই বাড়িতে ঢোকে পঞ্চায়েত প্রধানের ভাই। ভয় দেখিয়ে এমন জঘন্য কাজ করে মেয়েটির সঙ্গে।
কিশোরীর বাবা পেশায় একজন হকার। ভিন জেলায় হকারের ব্যবসা করেন তিনি। মেয়ের দুঃসংবাদ শুনে তিনিও চলে আসেন বাড়িতে। পরে গোটা ঘটনায় নির্জাতিতার মা মেয়েকে নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইসলামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করেছে। শুক্রবার আদালতে তোলা হয় তাকে । নির্যাতিতার মা জানায়, “দুপুর নাগাদ কিছু দরকারে বেরিয়েছিলাম আমি। তখন বারান্দাতেই শুয়েছিল আমার মেয়ে আর ছেলে। পথে অভিযুক্ত ওই ছেলেটির সঙ্গে দেখা হয়। সে জানতে চায় কোথায় যাচ্ছি আমরা। আমিও অত না ভেবে বলে দিই। এর কিছুক্ষণ পর অভিযুক্ত যুবক চুপি সারে আমার বাড়ির দরজা খুলে ভেতরে ঢোকে। তারপর প্রতিবন্ধী ভাইয়ের সামনেই মেয়েকে ধর্ষণ করে। ওই সময় আমার আর একটা মেয়ে ঘরে ঢোকে। সে এই সব দেখে চিৎকার করে ওঠে। তার চিৎকারেই পালিয়ে যায় অভিযুক্ত।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
মুর্শিদাবাদ: এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে ঠ্যালা গাড়িই ভরসা মেয়েটির। হাঁটতেও পারে না, কথাও বলতে পারে না সে। তবুও শারিরীক নির্যাতন থেকে বাদ পড়ল না মেয়েটি। প্রতিবেশীর নোংরা লোভের শিকার হতে হল তাকে। আর গোটা ঘটনায় গ্রেফতার গ্রাম প্রধানের ভাই। চাঞ্চল্যকর এমনই ঘটনা ঘটেছে মুর্শিদাবাদে। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, বছর সতেরোর ওই কিশোরী হাঁটতে পারেন না, কথাও বলতে পারে না। যার কারণে চলাফেরা করতে অন্যের উপরই নির্ভরশীল। ঠ্যালা গাড়িতে করেই তাঁকে এখানে-সেখানে যাতায়াত করানো হয়। মঙ্গলবার দুপুরে ওই কিশোরী বাড়িতেই ছিলেন। তাঁর সঙ্গে ঘরে ছিলেন বছর এগারোর বোন। কাজের কারণে তাঁর মা বাড়ির বাইরে ছিলেন। অভিযোগ, সেই সুযোগেই বাড়িতে ঢোকে পঞ্চায়েত প্রধানের ভাই। ভয় দেখিয়ে এমন জঘন্য কাজ করে মেয়েটির সঙ্গে।
কিশোরীর বাবা পেশায় একজন হকার। ভিন জেলায় হকারের ব্যবসা করেন তিনি। মেয়ের দুঃসংবাদ শুনে তিনিও চলে আসেন বাড়িতে। পরে গোটা ঘটনায় নির্জাতিতার মা মেয়েকে নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইসলামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করেছে। শুক্রবার আদালতে তোলা হয় তাকে । নির্যাতিতার মা জানায়, “দুপুর নাগাদ কিছু দরকারে বেরিয়েছিলাম আমি। তখন বারান্দাতেই শুয়েছিল আমার মেয়ে আর ছেলে। পথে অভিযুক্ত ওই ছেলেটির সঙ্গে দেখা হয়। সে জানতে চায় কোথায় যাচ্ছি আমরা। আমিও অত না ভেবে বলে দিই। এর কিছুক্ষণ পর অভিযুক্ত যুবক চুপি সারে আমার বাড়ির দরজা খুলে ভেতরে ঢোকে। তারপর প্রতিবন্ধী ভাইয়ের সামনেই মেয়েকে ধর্ষণ করে। ওই সময় আমার আর একটা মেয়ে ঘরে ঢোকে। সে এই সব দেখে চিৎকার করে ওঠে। তার চিৎকারেই পালিয়ে যায় অভিযুক্ত।”