Pujoy Pulse: ব্যারাকপুরে পুজোয় পালস ট্যাবলো পৌঁছতেই শুরু কাড়াকাড়ি

Sep 25, 2024 | 5:19 PM

Pujoy Pulse: এক ব্যক্তি বললেন, "খুব টেস্টি এই ক্যান্ডি। তারপর হার্বাল প্রোডাক্ট। তাই এটা খেলে শিশুদের কোনও ক্ষতি হবে না।" আরও একজন বললেন, "টক মিষ্টি স্বাদে ভরপুর এই লজেন্সের স্বাদ অনবদ্য।"

Follow Us

ব্যারাকপুর: হাতে গোনা আর কয়েকদিন। তারপরই পুজো। আর বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব আসার আগেই পালস ক্যান্ডি নিয়ে এল নতুন ফ্লেভারের লজেন্স। নাম গোলমোল। টক-মিষ্টি-তেঁতুলের এই স্বাদ পেতেই ছোটবেলার স্মৃতি রোমন্থন করেছেন অনেকেই। আর পালস ট্যাবলো কাছে যেতেই ভিড় জমালেন উৎসুক মানুষ।

এক ব্যক্তি বললেন, “খুব টেস্টি এই ক্যান্ডি। তারপর হার্বাল প্রোডাক্ট। তাই এটা খেলে শিশুদের কোনও ক্ষতি হবে না।” আরও একজন বললেন, “টক মিষ্টি স্বাদে ভরপুর এই লজেন্সের স্বাদ অনবদ্য।” আর এবার টিভি৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজ়ন ২’-তে সম্মান জানালো ব্যারাকপুরের মৃৎশিল্পী সুরজিৎ পাঠককে। দেশ থেকে বিদেশ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন সুরজিৎ। আর পুজোয় পালসের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে ব্যারাকপুরবাসী।

সুরজিৎবাবু বলেন, “ধন্যবাদ জানাই আমি টিভি৯ বাংলা ও পালসকে আমায় এই সম্মান জানানোর জন্য।” তিনি জানালেন, “বাবার সঙ্গে কাজ করতে করতে এই পেশাতেই নিযুক্ত হয়ে যাই। বাবাকে দেখেই প্রতিমা গড়ার কাজ শুরু। এই পেশা থেকেই জীবিকা রোজগার। আমার ছেলে এখন বিটেক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে। মাঝেমাঝে ওকে বলি এই কাজে হাত লাগাতে। যাতে কাজটা ধরে রাখতে পারি। আমি সব রকম কাজ করি। সব রকম মূর্তি বানাই। আমার বানানো মূর্তি ভিয়েতনাম, আমেরিকা, টেক্সাসেও গিয়েছে।”

 

ব্যারাকপুর: হাতে গোনা আর কয়েকদিন। তারপরই পুজো। আর বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব আসার আগেই পালস ক্যান্ডি নিয়ে এল নতুন ফ্লেভারের লজেন্স। নাম গোলমোল। টক-মিষ্টি-তেঁতুলের এই স্বাদ পেতেই ছোটবেলার স্মৃতি রোমন্থন করেছেন অনেকেই। আর পালস ট্যাবলো কাছে যেতেই ভিড় জমালেন উৎসুক মানুষ।

এক ব্যক্তি বললেন, “খুব টেস্টি এই ক্যান্ডি। তারপর হার্বাল প্রোডাক্ট। তাই এটা খেলে শিশুদের কোনও ক্ষতি হবে না।” আরও একজন বললেন, “টক মিষ্টি স্বাদে ভরপুর এই লজেন্সের স্বাদ অনবদ্য।” আর এবার টিভি৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজ়ন ২’-তে সম্মান জানালো ব্যারাকপুরের মৃৎশিল্পী সুরজিৎ পাঠককে। দেশ থেকে বিদেশ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন সুরজিৎ। আর পুজোয় পালসের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে ব্যারাকপুরবাসী।

সুরজিৎবাবু বলেন, “ধন্যবাদ জানাই আমি টিভি৯ বাংলা ও পালসকে আমায় এই সম্মান জানানোর জন্য।” তিনি জানালেন, “বাবার সঙ্গে কাজ করতে করতে এই পেশাতেই নিযুক্ত হয়ে যাই। বাবাকে দেখেই প্রতিমা গড়ার কাজ শুরু। এই পেশা থেকেই জীবিকা রোজগার। আমার ছেলে এখন বিটেক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে। মাঝেমাঝে ওকে বলি এই কাজে হাত লাগাতে। যাতে কাজটা ধরে রাখতে পারি। আমি সব রকম কাজ করি। সব রকম মূর্তি বানাই। আমার বানানো মূর্তি ভিয়েতনাম, আমেরিকা, টেক্সাসেও গিয়েছে।”

 

Next Article