Youth beaten to death: বন্ধুর মেয়ের জন্মদিনে গিয়ে এমন হবে কেউ ভাবেননি, হতবাক পরিবার

Youth beaten to death: বন্ধুর তিন বছরের মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে সেখানে গিয়েছিলেন কৃশানু। অনুষ্ঠানের পর রাইফেল কারখানার পার্কে দাঁড়িয়ে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছিলেন। কৃশানুর বাবার অভিযোগ, আচমকা রাইফেল কারখানার নিরাপত্তারক্ষীরা এসে তিনজনকে মারধর শুরু করে।

Youth beaten to death: বন্ধুর মেয়ের জন্মদিনে গিয়ে এমন হবে কেউ ভাবেননি, হতবাক পরিবার
ছেলে কৃশানুর মৃত্যুতে কান্নায় ভেঙে পড়েন বাবা কাজল চট্টোপাধ্যায়
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 24, 2024 | 9:09 PM

ইছাপুর: বন্ধুর মেয়ের জন্মদিনে গিয়েছিলেন। কিন্তু, আর বাড়ি ফেরা হল না ইছাপুর আনন্দমঠের বছর বত্রিশের এক যুবকের। ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরির নিরাপত্তারক্ষীদের মারে মৃত্যু হল তাঁর। মৃতের নাম কৃশানু চট্টোপাধ্যায়। মৃত যুবকের পরিবার নোয়াপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। ছেলের মৃত্যুর বিচার চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃশানুর বাবা কাজল চট্টোপাধ্যায়।

শনিবার বন্ধুর তিন বছরের মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে সেখানে গিয়েছিলেন কৃশানু। অনুষ্ঠানের পর রাইফেল কারখানার পার্কে দাঁড়িয়ে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছিলেন। কৃশানুর বাবার অভিযোগ, আচমকা রাইফেল কারখানার নিরাপত্তারক্ষীরা এসে তিনজনকে মারধর শুরু করে। ওই পার্কটি সুরক্ষিত এলাকা। সেখানে দাঁড়িয়ে গল্প করায় বেধড়ক মারধর শুরু করে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় কৃশানুর। তাঁর আরও দুই বন্ধুকে মারধর করা হয়েছে। তাঁদের ব্যারাকপুর বিএন বসু মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিরাপত্তারক্ষীরাই ঘটনার পর তাঁর ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে যান বলে কৃশানুর বাবা জানান।

কাজল চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমিও ওই রাইফেল কারখানায় কাজ করতাম। অনেক চেনাজানা রয়েছে। ছেলেটাকে কেন এমনভাবে মারল? মেরে হাত-পা ভেঙে দিতে পারত। তা না করে একেবারে মেরেই ফেলল।” বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। ছেলের মৃত্যুর বিচার চান। নোয়াপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।