Asansol By Election: অগ্নিমিত্রা সাংসদ হলে ফের উপনির্বাচন! বিজেপিতে কি প্রার্থীর অভাব?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Mar 18, 2022 | 11:30 PM

Agnimitra Paul: আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। দাপুটে নেত্রী। বঙ্গ বিজেপির অন্যতম বড় মহিলা মুখ। তার উপর চেনা জমিতে লড়াইয়ে নামলে, বাড়তি সুবিধাও থাকবে অগ্নিমিত্রা পালের সঙ্গে। কিন্তু সেক্ষেত্রে অগ্নিমিত্রা পাল যদি জয়ী হয়ে সাংসদ হিসেবে দায়িত্ব নেন, তাহলে তাঁকে ছাড়তে হবে বিধায়কের পদ।

Follow Us

কলকাতা : বিজেপিতে (BJP) কি প্রার্থীর অভাব রয়েছে? প্রশ্নটি ইতিমধ্যেই ঘুরপাক খেতে শুরু করে দিয়েছে বঙ্গ রাজনীতির অন্দরমহলে। আসন্ন বালিগঞ্জ, আসানসোল উপনির্বাচনের (Bye Election 2022) প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর সেই প্রশ্নটাই আবারও জোরালো হল বলে মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। তাই কি কখনও সাংসদদের বিধায়ক পদে দাঁড় করানো হয়? আবার কখনও বিধায়ককে সাংসদ পদের লড়াইয়ে নামানো হয়? বঙ্গ রাজনীতির আনাচে কানাচে অবশ্য এমনটাও কানাঘুষো শোনা যায়, সাংসদদের প্রার্থীর অভাবে বিধানসভা নির্বাচনে লড়ার নির্দেশ দেয়নি দল। অনেকে মন্ত্রী হওয়ার আশায় বিধানসভা ভোটে লড়ার জন্য দলের কাছে আগ্রহও প্রকাশ করেছিলেন।

অতীতে দুই সাংসদ বিধায়ক হিসাবে জেতার পরেও ইস্তফা দেন। নিশীথ প্রামাণিক ও জগন্নাথ সরকার। তার ফলে দু’টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়। নিশীথ প্রামাণিক জিতেছিলেন দিনহাটা থেকে। জগন্নাথ সরকার জিতেছিলেন শান্তিপুর থেকে। তাঁরা ওই দুই আসন না ছাড়লে দরকার পড়ত না ওই দুই কেন্দ্রে উপনির্বাচনের। আদতে বারবার নির্বাচন হলে এলাকার উন্নয়ন যেমন বাধাপ্রাপ্ত হয়, তেমনই আরও বৃহত্তর ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। এবার যেমন উচ্চ মাধ্যমিকের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপরে সরাসরি প্রভাব পড়ল। সমস্যায় পড়লেন লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া। সঙ্গে নির্বাচন মানেই অর্থ খরচ। যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বারবার বলেন, রাজ্যের কোষাগার শূন্য, সে রাজ্যে নির্বাচনের পরে নির্বাচন। এত অর্থ খরচের দায় কার? দলবদলের না কী প্রাথীর অভাব? এই দায় কী এড়াতে পারে কেন্দ্রের ও রাজ্যের শাসক দল।

বালিগঞ্জে সুব্রত মুখোপাধ্য়ায় প্রয়াত হয়েছেন। কিন্তু আসানসোলে? সেখানে তো এখন নির্বাচনের প্রয়োজন ছিল না। বাবুল সুপ্রিয় দল বদলালেন। সাংসদ পদে ইস্তফা দিলেন। আর সেই কারণেই দরকার পড়ল ভোটের। আর এবারের উপনির্বাচনে আসানসোল থেকে বিজেপি প্রার্থী করল অগ্নিমিত্রা পালকে। একইভাবে যদি অগ্নিমিত্রা পাল জেতেন, তাহলে আবারও একটি বিধানসভার আসনে উপনির্বাচন করতে হবে। উল্লেখ্য,   ফলে আসানসোল দক্ষিণের জন্য ফের একজন বিধায়ক লাগবে। ফের একবার উপনির্বাচন করতে হবে। কেন বার বার আম জনতার অর্থ ব্যয় করে এই ভাবে নির্বাচন? উঠছে প্রশ্ন।

আরও পড়ুন : Murder in Kolkata: বাইকে চড়ে এসে, ঘরে ঢুকে ‘খুন’! বন্ধুর স্ত্রীকে রঙ মাখাতে গিয়েই প্রাণ খোয়ালেন প্রৌঢ়?

দেখুন ভিডিয়ো :

কলকাতা : বিজেপিতে (BJP) কি প্রার্থীর অভাব রয়েছে? প্রশ্নটি ইতিমধ্যেই ঘুরপাক খেতে শুরু করে দিয়েছে বঙ্গ রাজনীতির অন্দরমহলে। আসন্ন বালিগঞ্জ, আসানসোল উপনির্বাচনের (Bye Election 2022) প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর সেই প্রশ্নটাই আবারও জোরালো হল বলে মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। তাই কি কখনও সাংসদদের বিধায়ক পদে দাঁড় করানো হয়? আবার কখনও বিধায়ককে সাংসদ পদের লড়াইয়ে নামানো হয়? বঙ্গ রাজনীতির আনাচে কানাচে অবশ্য এমনটাও কানাঘুষো শোনা যায়, সাংসদদের প্রার্থীর অভাবে বিধানসভা নির্বাচনে লড়ার নির্দেশ দেয়নি দল। অনেকে মন্ত্রী হওয়ার আশায় বিধানসভা ভোটে লড়ার জন্য দলের কাছে আগ্রহও প্রকাশ করেছিলেন।

অতীতে দুই সাংসদ বিধায়ক হিসাবে জেতার পরেও ইস্তফা দেন। নিশীথ প্রামাণিক ও জগন্নাথ সরকার। তার ফলে দু’টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়। নিশীথ প্রামাণিক জিতেছিলেন দিনহাটা থেকে। জগন্নাথ সরকার জিতেছিলেন শান্তিপুর থেকে। তাঁরা ওই দুই আসন না ছাড়লে দরকার পড়ত না ওই দুই কেন্দ্রে উপনির্বাচনের। আদতে বারবার নির্বাচন হলে এলাকার উন্নয়ন যেমন বাধাপ্রাপ্ত হয়, তেমনই আরও বৃহত্তর ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। এবার যেমন উচ্চ মাধ্যমিকের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপরে সরাসরি প্রভাব পড়ল। সমস্যায় পড়লেন লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া। সঙ্গে নির্বাচন মানেই অর্থ খরচ। যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বারবার বলেন, রাজ্যের কোষাগার শূন্য, সে রাজ্যে নির্বাচনের পরে নির্বাচন। এত অর্থ খরচের দায় কার? দলবদলের না কী প্রাথীর অভাব? এই দায় কী এড়াতে পারে কেন্দ্রের ও রাজ্যের শাসক দল।

বালিগঞ্জে সুব্রত মুখোপাধ্য়ায় প্রয়াত হয়েছেন। কিন্তু আসানসোলে? সেখানে তো এখন নির্বাচনের প্রয়োজন ছিল না। বাবুল সুপ্রিয় দল বদলালেন। সাংসদ পদে ইস্তফা দিলেন। আর সেই কারণেই দরকার পড়ল ভোটের। আর এবারের উপনির্বাচনে আসানসোল থেকে বিজেপি প্রার্থী করল অগ্নিমিত্রা পালকে। একইভাবে যদি অগ্নিমিত্রা পাল জেতেন, তাহলে আবারও একটি বিধানসভার আসনে উপনির্বাচন করতে হবে। উল্লেখ্য,   ফলে আসানসোল দক্ষিণের জন্য ফের একজন বিধায়ক লাগবে। ফের একবার উপনির্বাচন করতে হবে। কেন বার বার আম জনতার অর্থ ব্যয় করে এই ভাবে নির্বাচন? উঠছে প্রশ্ন।

আরও পড়ুন : Murder in Kolkata: বাইকে চড়ে এসে, ঘরে ঢুকে ‘খুন’! বন্ধুর স্ত্রীকে রঙ মাখাতে গিয়েই প্রাণ খোয়ালেন প্রৌঢ়?

দেখুন ভিডিয়ো :

Next Article