আসানসোল: আসানসোলের মৃৎশিল্পী মহাদেব বাউরি। সেখানেরই একটি গ্রামে থাকেন তিনি। থাকার মধ্যে রয়েছে এক টুকরো মাটির বাড়ি। সেখানের মিঠানী গ্রাম তাঁর নিজস্ব কুমারটুলি। মহাদেব বাউরির পরিবারের কেউই মৃৎশিল্পী। তিনি ছোট্ট মাটির বাড়িতে তৈরি করেন কালী ও সরস্বতী প্রতিমা তৈরি।
মহাদেব বাউরি বলেন, “মাটির কাজে ছোট থেকে আগ্রহ ছিল। কালী-সরস্বতীর মূর্তি বানাতাম। এরপর ধীরে-ধীরে এই কাজ শিখেছি। আমার তিনজন গুরু ছিলেন।”
এখন মহাদেব ১৫টি দুর্গা, ৭০টি কালী, ১৫০টির বেশি সরস্বতী প্রতিমা তৈরি করেন। মৃৎশিল্পী মহাদেব বাউড়িকে সম্মানিত করল টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন ২। বর্তমানে তাঁর তৈরি মূর্তি যায় রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। মহাদেববাবু বলেন, “আমার মতো শিল্পীকে কোম্পানি সম্মান দিল অসংখ্য ধন্যবাদ। আগেও পালস খেয়েছি। তবে এটা চটপটা।”
আসানসোল: আসানসোলের মৃৎশিল্পী মহাদেব বাউরি। সেখানেরই একটি গ্রামে থাকেন তিনি। থাকার মধ্যে রয়েছে এক টুকরো মাটির বাড়ি। সেখানের মিঠানী গ্রাম তাঁর নিজস্ব কুমারটুলি। মহাদেব বাউরির পরিবারের কেউই মৃৎশিল্পী। তিনি ছোট্ট মাটির বাড়িতে তৈরি করেন কালী ও সরস্বতী প্রতিমা তৈরি।
মহাদেব বাউরি বলেন, “মাটির কাজে ছোট থেকে আগ্রহ ছিল। কালী-সরস্বতীর মূর্তি বানাতাম। এরপর ধীরে-ধীরে এই কাজ শিখেছি। আমার তিনজন গুরু ছিলেন।”
এখন মহাদেব ১৫টি দুর্গা, ৭০টি কালী, ১৫০টির বেশি সরস্বতী প্রতিমা তৈরি করেন। মৃৎশিল্পী মহাদেব বাউড়িকে সম্মানিত করল টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন ২। বর্তমানে তাঁর তৈরি মূর্তি যায় রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। মহাদেববাবু বলেন, “আমার মতো শিল্পীকে কোম্পানি সম্মান দিল অসংখ্য ধন্যবাদ। আগেও পালস খেয়েছি। তবে এটা চটপটা।”