Kirti Azad: ‘বাংলা বুঝতে পারি’, বহিরাগত তকমা উড়িয়ে দাবি কীর্তি আজাদের
ব্রিগেডের সমাবেশে নাম ঘোষণার পর রবিবার রাতেই বর্ধমানে আসেন কীর্তি আজাদ। বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাসের অফিসে আসেন তিনি। সেখানেই করেন সাংবাদিক সম্মেলন। প্রার্থী হওয়ার পর কীর্তি আজাদ বলেছেন, “আমি মিথিলাঞ্চলের লোক। মৈথিলী একটা প্রাচীন ভাষা। আমাদের রীতিনীতি অনেকটাই মেলে বাংলার সঙ্গে। বাকিটা শিখে নেব।”
বর্ধমান: বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। রবিবার ব্রিগেডের জনগর্জন সভা থেকে পশ্চিমবঙ্গের সব লোকসভা আসনেই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে ঘাসফুল শিবির। কিন্তু কীর্তি আজাদকে প্রার্থী হতেই, তার বিরুদ্ধে বহিরাগত বলে আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি। এর জবাবেই কীর্তি আজাদ জানিয়েছেন, তিনি মোটেই বহিরাগত নন। বাংলা বলতে না পারলেও তিনি যে বাংলা বুঝতে পারেন, সে কথা জানিয়েছেন আজাদ।
ব্রিগেডের সমাবেশে নাম ঘোষণার পর রবিবার রাতেই বর্ধমানে আসেন কীর্তি আজাদ। বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাসের অফিসে আসেন তিনি। সেখানেই করেন সাংবাদিক সম্মেলন। প্রার্থী হওয়ার পর কীর্তি আজাদ বলেছেন, “আমি মিথিলাঞ্চলের লোক। মৈথিলী একটা প্রাচীন ভাষা। আমাদের রীতিনীতি অনেকটাই মেলে বাংলার সঙ্গে। বাকিটা শিখে নেব।”
বহিরাগত তকমা প্রসঙ্গে এ দিন কীর্তি আজাদ বলেন, “কোনও রাজ্যের নয়, দেশের হয়ে খেলেছি। আর মোদীজিও তো গুজরাটের বাসিন্দা। কিন্তু বারাণসী থেকে লোকসভা ভোটে লড়েন। আমি বাংলা বলতে পারি না। কিন্তু বাংলা বুঝতে পারি।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও প্রশংসায় ভরিয়েছেন কীর্তি। বলেছেন, “মমতা করুণার প্রতিমূর্তি । তিনি মহিষাসুরমর্দিনী। তাই তার সঙ্গে এসেছি।” মোদীর থেকে দিদির গ্যারান্টিতে ভরসা বেশি বলেও জানিয়েছেন ভারতের প্রাক্তন এই ক্রিকেটার।