Medinipur: চাষের জমিতে জল! সেচ দফতরের গাফিলতিকে কাঠগড়ায় তুললেন কৃষকরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Nov 20, 2021 | 3:14 PM

Medinipur: স্থানীয়রা জানান, মাস সাতেক আগে দূর্বাচটি নদী সংস্কারের কাজ হওয়ার সময় সেচ দফতরের ঠিকাদারি সংস্থা খাকুড়দহ পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রায় ৫০ থেকে ৬০ বিঘা জমিতে খালের মাটি ফেলে দেয়।

Follow Us

মেদিনীপুর: সেচ দফতরের গাফিলতিতে বিঘার পর বিঘা চাষের জমি নষ্ট হওয়ার অভিযোগ উঠল দাসপুরের খাকুড়দহে। অসহায় কৃষকদের দাবি, যে কোনও ভাবেই হোক সংশ্লিষ্ট দফতর যেন তাঁদের জমি ফিরিয়ে দেয়। নচেৎ না খেতে পেয়ে মরতে হবে তাঁদের। সেচমন্ত্রী অবশ্য জানিয়েছেন, কৃষকরা যাতে তাঁদের জমি ফিরে পান দ্রুত তার সমস্ত ব্যবস্থা করা হবে।

যে চাষের জমিতে এক সময় ফসল ফলেছে, আজ সেই চাষের জমি পরিত্যক্ত পুকুরে পরিণত হয়েছে। সেই জমি ফেরানোর দাবিতেই বারবার প্রশাসনের দ্বারে ঘুরছেন শতাধিক কৃষক। অভিযোগ, আশ্বাস পেলেও বাস্তবে তার কোনও প্রতিফলন হয়নি। তাই ক্রমেই বাড়ছে ক্ষোভ।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর-২ ব্লকের খাকুড়দহ গ্রামপঞ্চায়েতের খাকুড়দহ পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রায় ৫০ থেকে ৬০ বিঘা কৃষিজমি সেচ দফতরের গাফিলতির কারণে বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রায় ছ’ সাত মাস ধরে এই অবস্থা।

স্থানীয়রা জানান, মাস সাতেক আগে দূর্বাচটি নদী সংস্কারের কাজ হওয়ার সময় সেচ দফতরের ঠিকাদারি সংস্থা খাকুড়দহ পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রায় ৫০ থেকে ৬০ বিঘা জমিতে খালের মাটি ফেলে দেয়। অভিযোগ, সেই সময় চাষিদের সেচ দফতরের ওই ঠিকাদাররা বলেছিলেন, কাজ শেষ হলেই জমির মাটি সমান করে দেওয়া হবে। যা আবারও চাষের উপযোগী হয়ে উঠবে।

কৃষকদের অভিযোগ, শুধু জমি নয়, জল নিকাশের নালাগুলিও বন্ধ হয়ে গিয়েছে এই একই কারণে। ঠিকাদারেরা জল নিকাশি নালার সমস্যাও ঠিক করে দেবেন বলেছিলেন। কিন্তু খাল কাটার কাজ শেষ হলেও এতদিন ধরে তা আগের অবস্থায় ফেরানো হয়নি।

অভিযোগ, এর জেরে বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে চাষের জমি। এদিকে এ বছর প্রবল বর্ষণ হয়েছে। গত কয়েক মাসের টানা বৃষ্টিতে জল গিয়ে কৃষি জমিতে জমেছে। বৃষ্টি থামলেও এখনও সেই জমি পুকুরে পরিণত হয়ে রয়েছে।

এর ফলে প্রায় ১০০ টির মতো কৃষক পরিবার চরম বিপাকে পড়েছে। চাষ না করতে পেরে প্রবল ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। স্থানীয়রা জানান, এই জমিতে ফুল থেকে শুরু করে শীতের আলু সমস্ত কিছুই চাষ করা হতো। কিন্তু এই শীতে তা সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে বার বার ব্লক প্রশাসন থেকে শুরু করে মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকদের বলেও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।

এ বিষয়ে স্থানীয় গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান তপতী মণ্ডল বলেন, “একাধিকবার বিডিও, মহকুমাশাসককে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। তবু কাজ হয়নি।” এ বিষয়ে রাজ্যের সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের বক্তব্য, “বিডিও থেকে শুরু করে গ্রামপঞ্চায়েত আধিকারিক সকলের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মাটি সরিয়ে চাষিদের জমি চাষের উপযোগী করে দেওয়া হবে।”

আরও পড়ুন: রাতের কলকাতায় ফিরল গন্ধ বিচার! আবারও ব্রেথ অ্যানালাইজারের ব্যবহার শুরু

মেদিনীপুর: সেচ দফতরের গাফিলতিতে বিঘার পর বিঘা চাষের জমি নষ্ট হওয়ার অভিযোগ উঠল দাসপুরের খাকুড়দহে। অসহায় কৃষকদের দাবি, যে কোনও ভাবেই হোক সংশ্লিষ্ট দফতর যেন তাঁদের জমি ফিরিয়ে দেয়। নচেৎ না খেতে পেয়ে মরতে হবে তাঁদের। সেচমন্ত্রী অবশ্য জানিয়েছেন, কৃষকরা যাতে তাঁদের জমি ফিরে পান দ্রুত তার সমস্ত ব্যবস্থা করা হবে।

যে চাষের জমিতে এক সময় ফসল ফলেছে, আজ সেই চাষের জমি পরিত্যক্ত পুকুরে পরিণত হয়েছে। সেই জমি ফেরানোর দাবিতেই বারবার প্রশাসনের দ্বারে ঘুরছেন শতাধিক কৃষক। অভিযোগ, আশ্বাস পেলেও বাস্তবে তার কোনও প্রতিফলন হয়নি। তাই ক্রমেই বাড়ছে ক্ষোভ।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর-২ ব্লকের খাকুড়দহ গ্রামপঞ্চায়েতের খাকুড়দহ পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রায় ৫০ থেকে ৬০ বিঘা কৃষিজমি সেচ দফতরের গাফিলতির কারণে বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রায় ছ’ সাত মাস ধরে এই অবস্থা।

স্থানীয়রা জানান, মাস সাতেক আগে দূর্বাচটি নদী সংস্কারের কাজ হওয়ার সময় সেচ দফতরের ঠিকাদারি সংস্থা খাকুড়দহ পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রায় ৫০ থেকে ৬০ বিঘা জমিতে খালের মাটি ফেলে দেয়। অভিযোগ, সেই সময় চাষিদের সেচ দফতরের ওই ঠিকাদাররা বলেছিলেন, কাজ শেষ হলেই জমির মাটি সমান করে দেওয়া হবে। যা আবারও চাষের উপযোগী হয়ে উঠবে।

কৃষকদের অভিযোগ, শুধু জমি নয়, জল নিকাশের নালাগুলিও বন্ধ হয়ে গিয়েছে এই একই কারণে। ঠিকাদারেরা জল নিকাশি নালার সমস্যাও ঠিক করে দেবেন বলেছিলেন। কিন্তু খাল কাটার কাজ শেষ হলেও এতদিন ধরে তা আগের অবস্থায় ফেরানো হয়নি।

অভিযোগ, এর জেরে বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে চাষের জমি। এদিকে এ বছর প্রবল বর্ষণ হয়েছে। গত কয়েক মাসের টানা বৃষ্টিতে জল গিয়ে কৃষি জমিতে জমেছে। বৃষ্টি থামলেও এখনও সেই জমি পুকুরে পরিণত হয়ে রয়েছে।

এর ফলে প্রায় ১০০ টির মতো কৃষক পরিবার চরম বিপাকে পড়েছে। চাষ না করতে পেরে প্রবল ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। স্থানীয়রা জানান, এই জমিতে ফুল থেকে শুরু করে শীতের আলু সমস্ত কিছুই চাষ করা হতো। কিন্তু এই শীতে তা সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে বার বার ব্লক প্রশাসন থেকে শুরু করে মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকদের বলেও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।

এ বিষয়ে স্থানীয় গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান তপতী মণ্ডল বলেন, “একাধিকবার বিডিও, মহকুমাশাসককে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। তবু কাজ হয়নি।” এ বিষয়ে রাজ্যের সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের বক্তব্য, “বিডিও থেকে শুরু করে গ্রামপঞ্চায়েত আধিকারিক সকলের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মাটি সরিয়ে চাষিদের জমি চাষের উপযোগী করে দেওয়া হবে।”

আরও পড়ুন: রাতের কলকাতায় ফিরল গন্ধ বিচার! আবারও ব্রেথ অ্যানালাইজারের ব্যবহার শুরু

Next Article