AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kalna BLO Death: ‘কাজের চাপে মৃত্যু’, মৃত BLO-র পরিবারের সঙ্গে এখনও প্রশাসন যোগাযোগ করেনি বলে অভিযোগ

Kalna BLO Death: ৩৬ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও পরিবারের সঙ্গে প্রসাশনিকস্তরে কেউ যোগাযোগ করেনি বলে অভিযোগ মৃতার স্বামী মাধব হাঁসদার। পরিবার জানাচ্ছে, মেমারি চক বলরাম পুরের ২৭৮ নম্বর বুথের বিএলও-র দ্বায়িত্বে ছিলেন নমিতা হাঁসদা। পেশায় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী এই নমিতা হাঁসদা।

Kalna BLO Death: 'কাজের চাপে মৃত্যু', মৃত BLO-র পরিবারের সঙ্গে এখনও প্রশাসন যোগাযোগ করেনি বলে অভিযোগ
ডান দিকে মৃত বিএলও-র স্বামীImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 10, 2025 | 11:37 AM
Share

পূর্ব বর্ধমান:   SIR চলাকালীন এক বিএলও-র মৃত্যু। পরিবারের অভিযোগ, কাজের চাপে ব্রেন স্ট্রোক হয়ে মৃত্যু হয়ে বিএলও-র। রবিবার পূর্ব বর্ধমানের মেমারির ২ ব্লকের ২৭৮ নং বুথে কাজ করছিলেন বিএলও নমিতা হাঁসদা। পরিবারের দাবি, কাজের মাঝেই ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরিবারের দাবি, অত্যাধিক কাজের চাপেই ব্রেন স্ট্রোক হয়েছে নমিতার। কিন্ত ঘটনার পর এখনও পর্যন্ত কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি কিংবা প্রশাসনের তরফ থেকে কেউই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি বলে অভিযোগ।

৩৬ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও পরিবারের সঙ্গে প্রসাশনিকস্তরে কেউ যোগাযোগ করেনি বলে অভিযোগ মৃতার স্বামী মাধব হাঁসদার। পরিবার জানাচ্ছে, মেমারি চক বলরাম পুরের ২৭৮ নম্বর বুথের বিএলও-র দ্বায়িত্বে ছিলেন নমিতা হাঁসদা। পেশায় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী এই নমিতা হাঁসদা। পরিবারের দাবি, SIR নিয়ে প্রচুর চাপ দেওয়া হচ্ছিল,তাড়াতাড়ি ফর্ম বিলির জন্য। ঘনঘন ফোন আসতো তাড়াতাড়ি ফর্ম বিলি করার জন্য। অঙ্গনওয়ারি সেন্টার সামলে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করতে বেরিয়ে পড়তেন নমিতা।

জানা গিয়েছে,  বোহার দু’নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের চক বলরামের বাঙাল পুকুর এলাকায় রবিবার  ফর্ম বিলির সময় হঠাৎই ব্রেন স্ট্রোক হয় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয় কালনা মহকুমা হাসপাতালে, রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়।

এবিষয়ে পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক আয়েশা রানি রবিবার সন্ধ্যায় জানিয়েছিলেন, অনেকেই কাজ করছেন। মেমারির চক বলরামপুরের বিষয়টি খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। তবে পরিবারের দাবি এখনও পর্যন্ত প্রসাশনিকস্তরে কেউ যোগাযোগ করতে আসেনি।