পূর্ব বর্ধমান: শক্তিগড়ে রাজু ঝা খুনের তদন্তে গঠিত হল সিট (SIT)। ১২ জন সদস্যকে নিয়ে এই সিট গঠন করা হয়েছে। সিটের নেতৃত্বে রয়েছেন পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ সুপার কামনাশিস সেন। এই ঘটনার পরই পুলিশ সুপার বলেছিলেন, “গাড়িতে শুট আউট হয়েছিল। একজন মারা গিয়েছেন। চালকের কিছু হয়নি। আরেকজন ঠিক আছেন। যা যা করণীয় তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে। যা যা পাওয়া গিয়েছে সবই সিজ করা হয়েছে।” শনিবারের ঘটনার পর রাজু ঝা ও তাঁর সঙ্গী ব্রতীন মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে যাওয়া হয় বর্ধমান হাসপাতালে। চিকিৎসকরা রাজুকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে হাতে একটি গুলি লাগে ব্রতীনের। তিনি কড়া নিরাপত্তার বলয়ে হাসপাতালে ভর্তি। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ সূত্রের খবর, রাজুর শরীরে ৬টি বুলেট বিঁধে যায়। গাড়ির সিটে ঝাঁঝরা হয়ে যান রাজু। সূত্রের দাবি, রাজুকে লক্ষ্য করে ৮ রাউন্ড গুলি চালানো হয়, পিছনের সিটে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ৪ রাউন্ড গুলি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজু চালকের পাশের আসনে বসেছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, পিছনের সিটে আরও দু’জন ছিলেন। এরমধ্যে একজন ব্রতীন, অন্যজনকে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে। সূত্র মারফত দাবি করা হয়েছে, পিছনের সিটে গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের খাতায় নাম থাকা আব্দুল লতিফই সেই দ্বিতীয়জন। যদিও এ নিয়ে এখনও নিশ্চিত করে পুলিশের তরফে কিছু জানানো হয়নি।
তবে রবিবার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, ঘটনার পর রাজুর গাড়ির সামনে কানে ফোন নিয়ে হাঁটাচলা করছেন আব্দুল লতিফ। তবে সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে এই আব্দুল সিবিআইয়ের খাতায় বেপাত্তা। সূত্র যদিও শনিবারই দাবি করে, রাজুকে যেই গাড়িতে খুন করা হয়, সেই গাড়ি আব্দুলের। কুখ্যাত কয়লা কারবারি রাজেশ ওরফে রাজু ঝায়ের খুনের ঘটনা ঘিরে পরতে পরতে দানা বাঁধছে রহস্য। এবার সেই রহস্য উদঘাটনে তৈরি হল সিট।
অন্যদিকে রবিবার ঘটনাস্থলে যায় ফরেন্সিক টিম। নমুনা সংগ্রহ করে তারা। জানায়, “আরও দেখতে হবে আমাদের। আমরা স্যাম্পেল সংগ্রহ করে ল্যাবে টেস্ট করাব। তারপর কিছু বলতে পারব।” যে গাড়িতে গুলি চলেছে, এখনও গাড়িটি পরীক্ষা করা হয়নি। সংগ্রহ করেছে কাচের টুকরো। সূত্রের খবর, বুলেটের ১৩টি খোল ইতিমধ্যেই তারা পেয়েছে। এর থেকে অনুমান এলোপাথাড়ি গুলি চালায় আততায়ীরা। তার থেকে বেশিও গুলি চালানো হয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান।
পূর্ব বর্ধমান: শক্তিগড়ে রাজু ঝা খুনের তদন্তে গঠিত হল সিট (SIT)। ১২ জন সদস্যকে নিয়ে এই সিট গঠন করা হয়েছে। সিটের নেতৃত্বে রয়েছেন পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ সুপার কামনাশিস সেন। এই ঘটনার পরই পুলিশ সুপার বলেছিলেন, “গাড়িতে শুট আউট হয়েছিল। একজন মারা গিয়েছেন। চালকের কিছু হয়নি। আরেকজন ঠিক আছেন। যা যা করণীয় তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে। যা যা পাওয়া গিয়েছে সবই সিজ করা হয়েছে।” শনিবারের ঘটনার পর রাজু ঝা ও তাঁর সঙ্গী ব্রতীন মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে যাওয়া হয় বর্ধমান হাসপাতালে। চিকিৎসকরা রাজুকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে হাতে একটি গুলি লাগে ব্রতীনের। তিনি কড়া নিরাপত্তার বলয়ে হাসপাতালে ভর্তি। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ সূত্রের খবর, রাজুর শরীরে ৬টি বুলেট বিঁধে যায়। গাড়ির সিটে ঝাঁঝরা হয়ে যান রাজু। সূত্রের দাবি, রাজুকে লক্ষ্য করে ৮ রাউন্ড গুলি চালানো হয়, পিছনের সিটে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ৪ রাউন্ড গুলি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজু চালকের পাশের আসনে বসেছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, পিছনের সিটে আরও দু’জন ছিলেন। এরমধ্যে একজন ব্রতীন, অন্যজনকে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে। সূত্র মারফত দাবি করা হয়েছে, পিছনের সিটে গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের খাতায় নাম থাকা আব্দুল লতিফই সেই দ্বিতীয়জন। যদিও এ নিয়ে এখনও নিশ্চিত করে পুলিশের তরফে কিছু জানানো হয়নি।
তবে রবিবার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, ঘটনার পর রাজুর গাড়ির সামনে কানে ফোন নিয়ে হাঁটাচলা করছেন আব্দুল লতিফ। তবে সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে এই আব্দুল সিবিআইয়ের খাতায় বেপাত্তা। সূত্র যদিও শনিবারই দাবি করে, রাজুকে যেই গাড়িতে খুন করা হয়, সেই গাড়ি আব্দুলের। কুখ্যাত কয়লা কারবারি রাজেশ ওরফে রাজু ঝায়ের খুনের ঘটনা ঘিরে পরতে পরতে দানা বাঁধছে রহস্য। এবার সেই রহস্য উদঘাটনে তৈরি হল সিট।
অন্যদিকে রবিবার ঘটনাস্থলে যায় ফরেন্সিক টিম। নমুনা সংগ্রহ করে তারা। জানায়, “আরও দেখতে হবে আমাদের। আমরা স্যাম্পেল সংগ্রহ করে ল্যাবে টেস্ট করাব। তারপর কিছু বলতে পারব।” যে গাড়িতে গুলি চলেছে, এখনও গাড়িটি পরীক্ষা করা হয়নি। সংগ্রহ করেছে কাচের টুকরো। সূত্রের খবর, বুলেটের ১৩টি খোল ইতিমধ্যেই তারা পেয়েছে। এর থেকে অনুমান এলোপাথাড়ি গুলি চালায় আততায়ীরা। তার থেকে বেশিও গুলি চালানো হয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান।