Digha: দিঘায় ঘুরছে ‘ধর্মতলা চলো’ বাস! কেউ এসেছেন জলপাইগুড়ি-মালদহ, কেউ আবার সুদূর কোচবিহার
Digha: জগন্নাথ মন্দিরের কথা তুলে ধরে তৃণমূল কর্মীরা বলছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৈরি করেছেন এই সুবিশাল স্থাপত্য। উত্তরবঙ্গ থেকে এতদূর যথন আসতে পেরেছেন তখন দিঘাটা আর হাতছাড়া করতে চাইলেন না।

দিঘা: রাত পোহালেই একুশে জুলাই। ভিড় বাড়ছে কলকাতায়। কিন্তু, গত কয়েকদিন ধরে আচমকাই ভিড় বাড়তে শুরু করেছে দিঘায়। কিন্তু কেন? দিঘায় কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে প্রচুর তৃণমূল কর্মী ভিড় করছেন সৈকত নগরীতে। একের পর বাস যেমন ঢুকছে, তেমনই ঢুকছে প্রচুর চারচাকাও। কেউ আসছেন পশ্চিমের জেলা থেকে, কেউ আবার উত্তরবঙ্গের। সকলেই ভিড় করছেন জগন্নাথ মন্দির চত্বরে। একটাই কথা বলার, এদিকে যখন এলাম তখন একবার দিঘা থেকে ঘুরেই যাই।
স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে ভিড় বাড়ছে মূলত শনিবার থেকেই। অর্থাৎ সপ্তাহান্তে কাজের চাপ যখন একটু তখনই ভিড়টা বাড়তে শুরু করল পুরোদমে। তবে প্রতি উইকেন্ডেই ভিড়টা বাড়লেও এবারে যেন একধাক্কায় এক্কেবারে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। কারণ, ওই ঘাসফুল শিবিরের ভিড়।
জগন্নাথ মন্দিরের কথা তুলে ধরে তৃণমূল কর্মীরা বলছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৈরি করেছেন এই সুবিশাল স্থাপত্য। উত্তরবঙ্গ থেকে এতদূর যথন আসতে পেরেছেন তখন দিঘাটা আর হাতছাড়া করতে চাইলেন না। কেউ এসেছেন কোচবিহার, কেউ এসেছেন জলপাইগুড়ি থেকে। তবে বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার লোকজনও যে নেই এমনটা নয়। শুধু বাস নয়, নিজস্ব গাড়ি নিয়েও আসছেন অনেকে। তার কোনওটাতে লেখা জগন্নাথ দর্শন, সঙ্গে আবার ধর্মতলা চলো ফ্ল্যাগ। এক তৃণমূল কর্মী তো বলছেন, “অসাধারণ একটা কাজ হয়েছে দিঘায়। এখানে এসে খুবই ভাল লাগল। এত ভাল লেগেছে যে ভাষায় বোঝাতে পারব না। তবে একুশে জুলাই আমরা ঠিক সময় সমাবেশে চলে যাব।”
