AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Digha: দিঘা-মন্দারমণি-তাজপুরে ফিরল ভয়াবহ স্মৃতি! জলোচ্ছ্বাসের তলিয়ে গেছে বহু দোকান, ভাঙন বাঁধে

Digha: স্থানীয় দোকানদার থেকে মানুষজন অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছেন। প্রশাসনের কাছে সাহায্য চাইছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। একদিকে সমুদ্রের পাড় ভেঙে চলেছে। পূর্ণিমার কোটাল থাকায় কার্যত উত্তাল হয়েছে দিঘার সমুদ্র। আর সেই উত্তালের জেরে বেশ কিছু ঝাউ গাছ এবং সমুদ্রের পাড় প্রচুর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

Digha: দিঘা-মন্দারমণি-তাজপুরে ফিরল ভয়াবহ স্মৃতি! জলোচ্ছ্বাসের তলিয়ে গেছে বহু দোকান, ভাঙন বাঁধে
দিঘা-মন্দারমণিতে ভয়ঙ্কর অবস্থাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 24, 2024 | 2:37 PM
Share

দিঘা:  দিঘার পার্শ্ববর্তী তাজপুর সমুদ্র সৈকতে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে ভাঙন! জল ঢুকে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানপাট। আতঙ্কিত এলাকাবাসী। মেরিন ড্রাইভ সম্পন্ন হয়ে গেলেও পূর্ব মেদিনীপুরের শঙ্করপুর তাজপুর এলাকার কিছু অংশ সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ভাঙন ধরেছে বাঁধে। সমস্যায় উপকূল এলাকা, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে  বাসিন্দাদের একাংশের। যাঁরা তটবর্তী এলাকায় থাকেন। পূর্ণিমার কোটালে ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে শঙ্করপুর , তাজপুর পূর্ব জলধা এই সমস্ত বিস্তীর্ণ এলাকায় একের পর এক সমুদ্রের পাড় ভাঙায় আতঙ্কে এলাকার মানুষজন। সেই সঙ্গে কয়েকটি দোকান কার্যত সমুদ্রে তলিয়ে গিয়েছে।

স্থানীয় দোকানদার থেকে মানুষজন অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছেন। প্রশাসনের কাছে সাহায্য চাইছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। একদিকে সমুদ্রের পাড় ভেঙে চলেছে। পূর্ণিমার কোটাল থাকায় কার্যত উত্তাল হয়েছে দিঘার সমুদ্র। আর সেই উত্তালের জেরে বেশ কিছু ঝাউ গাছ এবং সমুদ্রের পাড় প্রচুর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এলাকায় পরিদর্শনে আসেন জনপ্রতিনিধিরা।

রামনগর ১পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নিতাই চরণ সার বলেন, “আমি বারবার রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছি,  অবিলম্বে এই এলাকার মানুষদের সুরাহা যেন করা হয়। এলাকার প্রায় তিন কিলোমিটার ধরে কোনও কংক্রিটের বাঁধ নেই। একের পর এক পাড় ভাঙছে। জনজীবন বিপর্যস্ত হচ্ছে।”

আয়লার সময় এই এলাকার প্রায় কয়েক কিলোমিটার সমুদ্রের জলে ভেসে গিয়েছিল, কয়েক লক্ষ মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়েন। মাথার ওপর ছাদটুকু হারিয়েছিল কয়েক হাজার পরিবার। চাষের জমিতে নোনা জল ঢুকে সব হারিয়েছিলেন চাষিরা। পুনরায় সেই আতঙ্ক ফিরে আসতে চলেছে বলে প্রহর গুনছেন এলাকার মানুষরা। স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।