Pashkura: দোকান ভেঙে জল নিকাশ করতে হবে, শুনেই রে রে করে উঠলেন ব্যবসায়ীরা
Pashkura: সোমবার বিকাল থেকে বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, নিকাশি খালের উপর বেশ কিছু দোকান খুলে ব্যবসা চলছিল। কার্যত জবরদখল করে চলছে ব্যবসা। যদিও এভাবে দোকান ভাঙার সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এমনিতেই বন্যায় চরম ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। বাড়ি, কৃষি জমি জলে তলায়। ঘণ্টাখানেকের নোটিসে দোকান ভেঙে দিলে আরও বিপদ।
পূর্ব মেদিনীপুর: কাঁসাই নদীর বাঁধ ভাঙা জলে ডুবেছিল পাঁশকুড়ার একাধিক গ্রাম। এলাকার প্রায় ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছিল। ৬ দিন কেটে গেল। এখনও বহু মানুষ জলবন্দি। মানুর গ্রামে বাঁধ মেরামতি সম্ভব হয়নি আজও। মঙ্গলদ্বারি গ্রামে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশ দিয়ে জল নিকাশির ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন।
তবে এই জল নিকাশ করা ততটাও সহজ নয়। মঙ্গলদ্বারি এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশে বেশ কিছু দোকান আছে। সেগুলি ভাঙতে হবে। তারপর সেখান দিয়ে জল বার করতে হবে।
সোমবার বিকাল থেকে বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, নিকাশি খালের উপর বেশ কিছু দোকান খুলে ব্যবসা চলছিল। কার্যত জবরদখল করে চলছে ব্যবসা। যদিও এভাবে দোকান ভাঙার সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এমনিতেই বন্যায় চরম ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। বাড়ি, কৃষি জমি জলে তলায়। ঘণ্টাখানেকের নোটিসে দোকান ভেঙে দিলে আরও বিপদ।
যদিও প্রশাসনের তরফে খবর, মঙ্গলদ্বারি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আগে স্লুইস গেট ছিল। দোকান হয়ে যাওয়ায় সমস্যা বেড়েছে। অথচ স্লুইস গেট দিয়ে প্রায় ১০টি গ্রামের জমে থাকা জল বের করানো সম্ভব হবে বলেই জেলা প্রশাসনের দাবি।