AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

পথ দুর্ঘটনার কবলে সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী, অল্পের জন্য রক্ষা!

Dibyendu Adhikari: পথ দুর্ঘটনার কবলে তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী (Divyndu Adhikari)। শনিবার সন্ধ্যায় তৃণমূল সাংসদ (TMC MP) নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। সে সময় তাঁর গাড়ি একটি মাল বোঝাই লরির মুখোমুখি হয়ে যায়।

পথ দুর্ঘটনার কবলে সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী, অল্পের জন্য রক্ষা!
ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Aug 07, 2021 | 11:07 PM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর: পথ দুর্ঘটনার কবলে তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী (Divyndu Adhikari)। শনিবার সন্ধ্যায় তৃণমূল সাংসদ (TMC MP) নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। সে সময় তাঁর গাড়ি একটি মাল বোঝাই লরির মুখোমুখি হয়ে যায়। কোনওরকম কাটিয়ে এগিয়ে যান চালক। ঘটনায় হাতে আঘাত পেয়েছেন দিব্যন্দু।

সূত্রের খবর, এদিন তমলুক থেকে ফেরার পথে এই দুর্ঘটনা হয়। রাস্তা খারাপ হওয়ায় মগরাজপুরের পরে গাড়ি বেশ আস্তেই চলছিল। চণ্ডীপুরের কাছে তমলুকগামী একটি ট্রাক সাংসদের গাড়ির সামনে এসে যায়। অল্পের জন্য রক্ষা পায় সংসদের গাড়ি। আচমকাই গাড়ি কাটাতে গেলে কনুইতে আঘাত লাগে দিব্যেন্দু অধিকারীর। এখন সাংসদ ভাল আছেন বলেই জানিয়েছেন। এদিনের ঘটনায় কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, বিধানসভা ভোটের পর বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা নির্বাচিত হয়েছে শুভেন্দু অধিকারী। আর তার কয়েকদিনের মাথায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা অধিকারী পরিবারকে। শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেয়েছিলেন। তার পর শাহি মন্ত্রকের আরও বাড়তি নিরাপত্তাপক্ষী চলে এসে শান্তিকুঞ্জে। ওয়াই প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পেয়েছেন তৃণমূলের দুই সাংসদ শিশির অধিকারী এবং দিব্যেন্দু অধিকারীও। তারপর রাজ্য সরকারের নিরাপত্তা ফিরিয়ে দিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের এই দুই নেতা।

তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, শিশির বা দিব্যেন্দু কেউই এখনও পর্যন্ত সরকারিভাবে বিজেপিতে যোগ দেননি, বা তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়েননি। শিশির বিজেপির মঞ্চে দু-একবার শুভেন্দুর সঙ্গে গিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু বিজেপির সদস্যতা গ্রহণ করেননি। ভোটের আগে দিব্যেন্দুও নরেন্দ্র মোদীর সভামঞ্চে যাবেন যাবেন করেও গাড়ির চাকা সেদিকে ঘোরাননি। তা সত্ত্বেও ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে তাঁদের। ফলে এই দুই নেতার রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে ধন্দ বজায় রয়েছে ওয়াকিবহাল মহলে। এদিকে প্রবীণ সাংসদের বিরুদ্ধে দলবিরোধী আইন নিয়ে যখন খড়গহস্ত হয়েছে তৃণমূল শিবির, তখন তাঁর ছেলে দিব্যেন্দুকে নিয়ে তেমন কোনও পদক্ষেপ করছে না তারা। আরও পড়ুন: দলের নেতার বিরুদ্ধে মামলা করে মনেই নেই দিব্যেন্দুর! অভিমানী প্রদীপ বললেন, ‘দেহ ঘাসফুলে মন তো পদ্মে’