TMC: ফাঁকা মাঠে গোল দিয়ে জিতে গেল তৃণমূল
Purba Medinipur: পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের তিনটি মহকুমা যথা তমলুক,হলদিয়া ও ঘাটল কবিগুরু হোলসেল কনজিউমার্স কোঅপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের প্রতিনিধিদের নির্বাচনের মনোনয়ন জমার দিন ছিল। সমবায়ের মোট আসন ৮ টি।
পূর্ব মেদিনীপুর: প্রার্থী দিতে পারেনি আর কোনও বিরোধী। ফলে ময়দান ছিল কার্যত ফাঁকা। আর সেই ফাঁকা মাঠেই গোল দিল তৃণমূল। অর্থাৎ সমবায় নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ শাসক শিবিরের প্রার্থীদের। যদিও, বিরোধীদের দাবি কোনও রকম বিধিই জারি করা হয়নি।
পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের তিনটি মহকুমা যথা তমলুক,হলদিয়া ও ঘাটল কবিগুরু হোলসেল কনজিউমার্স কোঅপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের প্রতিনিধিদের নির্বাচনের মনোনয়ন জমার দিন ছিল। সমবায়ের মোট আসন ৮ টি। সেই ৮ টি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থীত প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা করে। কিন্তু বিরোধীদের আর কেউ মনোনয়ন জমা না দেওয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের ৮ জন প্রার্থী জিতে যান। জয়ীরা হলেন, বিষ্ণুপদ সামন্ত, মৃণালকান্তি দাস, চন্দন পণ্ডা, অভিরাম জানা, অশ্বিনী জানা, দেবশঙ্কর দাস, সুজিত রায় ও মহাদেব বাগ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেন।
উলেখ্য, এই সমবায়ে ২০১৭ সালে নির্বাচন হয়েছিল। ২০২২ মেয়াদ শেষ হয়। তারপর নির্বাচন হয়নি। প্রশাসক নিযুক্ত ছিল। ২০২৪ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করে। তমলুক শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি চঞ্চল খাঁড়া জানান,”এই জয় মা মাটি মানুষের জয়। এই জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়। আগামীদিনে সমবায়ের কাজকর্ম যাতে সুন্দরভাবে হয় সেদিকে আমাদের নজর থাকবে।” এরা সরকারি বিধি নিষেধ মানেনি। গণতন্ত্রকে হত্যা করে চলেছে ক্রমাগত। জেলা পরিষদের বিরোধী দল নেতা বামদেব গুচ্ছাইত বলেন, “কোনও বিধি নিষেধ জারি না করে নোংরামি করেছে। আইনি পদক্ষেপ করব।”