AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purulia: শুধু পুরুলিয়াতেই ১৬৬ জন আক্রান্ত! চিন্তার ভাঁজ স্বাস্থ্য দফতরের

Malaria:এ দিকে, ম্যালেরিয়া আক্রান্তের খবর পেয়ে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলি পরিদর্শনে যান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। শনিবার পুরুলিয়ার বলরামপুর ব্লকের বাঁশগড় প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ অশোক বিশ্বাস।

Purulia: শুধু পুরুলিয়াতেই ১৬৬ জন আক্রান্ত! চিন্তার ভাঁজ স্বাস্থ্য দফতরের
বাড়ছে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 27, 2024 | 2:49 PM

পুরুলিয়া: বর্ষা আসতেই সেই এক চেনা পরিচিত ছবি। দাপট বেড়েছে মশার। কোথাও ডেঙ্গি, কোথাও আবার ম্যালেরিয়া আক্রান্তের খোঁজ। আর পুরুলিয়া থেকে জানা যাচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৬ জন। এর মধ্যে বলরামপুর ব্লকে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। উদ্বেগ বেড়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতরগুলিতে।

এ দিকে, ম্যালেরিয়া আক্রান্তের খবর পেয়ে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলি পরিদর্শনে যান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ অশোক বিশ্বাস। শনিবার পুরুলিয়ার বলরামপুর ব্লকের বাঁশগড় প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন তিনি। সেখানে শিশু থেকে বৃদ্ধ প্রায় ৫০ জন ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত চিকিৎসাধীন রয়েছেন । ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বললেন। একইসঙ্গে আশাকর্মী এবং স্বাস্থ্য দফতরের টিম গ্রামে গ্রামে গিয়ে অস্থায়ী ক্যাম্প করে সাধারণ মানুষের রক্ত পরীক্ষা শুরু করেছেন । ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের লক্ষণ ধরা পড়লেই প্রাথমিক চিকিৎসা করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করার ব্যবস্থা করছে স্বাস্থ্য দফতরের ওই দল।

বলরামপুর ব্লকের ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তরা বলেন,”প্রথমে জ্বর অনুভব হচ্ছে। রক্ত পরীক্ষা করার পর ম্যালেরিয়ার রিপোর্ট ধরা পড়ছে।” অপরদিকে, বলরামপুর শহরের ললিমতি স্কুলের বেশ কয়েকজন ছাত্রী মাথা ব্যাথা জ্বর নিয়ে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ কেন্দ্রে আসেন ম্যালেরিয়ার পরীক্ষা করাতে।

যদিও জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ অশোক বিশ্বাস বলেন, “গত বছরের তুলনায় ম্যালেরিয়ার আক্রান্তের সংখ্যা জেলায় বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে বলরামপুর,বাগমুন্ডি,ঝালদা সহ একাধিক ব্লকে। স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। বেড সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি গ্রামে গ্রামে অস্থায়ী শিবির করা হচ্ছে। পরিস্থিতি আপাতত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”