AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Birupakkha Biswas: সারাদিনে লাগাতার চা, দামি-দামি সিগারেট খেয়ে ‘উধাও’ বিরুপাক্ষ, বাকি প্রায় ২৪ হাজার, ক্ষোভে ফুঁসছেন বর্ধমান মেডিকেলের ক্যান্টিনের মালিক

Birupakkha Biswas: বর্ধমান মেডিকেল কলেজের জয়হিন্দ ক্যান্টিনের মালিক শেখ মাখনের অভিযোগ, এই ক্যান্টিন থেকে দীর্ঘদিন থেকে নানা খাবার খেয়েছেন বিরুপাক্ষ। শুধু তাই নয়, রোজ দামি দামি সিগারেটও কিনে খেয়েছেন। নিয়েছেন প্রচুর মিনারেল ওয়াটার।

Birupakkha Biswas: সারাদিনে লাগাতার চা, দামি-দামি সিগারেট খেয়ে ‘উধাও’ বিরুপাক্ষ, বাকি প্রায় ২৪ হাজার, ক্ষোভে ফুঁসছেন বর্ধমান মেডিকেলের ক্যান্টিনের মালিক
কী বলছেন ক্যান্টিনের মালিক? Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 04, 2024 | 8:59 PM
Share

বর্ধমান: বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে একেবারে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজের অন্তর্গত কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে বদলি। কথা হচ্ছে আরজি কর মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ বিরুপাক্ষ বিশ্বাসকে নিয়ে। ইতিমধ্যেই তার বিরুদ্ধে রয়েছে গুচ্ছ গুচ্ছ অভিযোগ। উত্তরবঙ্গ লবির সঙ্গে যোগ, ইন্টার্নকে হুমকি থেকে আরজি করের ক্রাইম সিনে উপস্থিতি, নানা ক্ষেত্রে বিরুপাক্ষ নিয়ে শুরু হয়েছে চাপানউতোর। সামনে এসেছে একাধিক ছবি, অডিয়ো। যদিও সেগুলির সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা। অডিয়োয় যে দাবি করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবিও করেছেন বিরুপাক্ষ নিজে। এবার তার বদলির পরেও উঠছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। অভিযোগ, মেডিকেল কলেজের ক্যান্টিনে বাকি রয়েছে প্রায় ২৪ হাজার টাকা। সেই টাকা এখনও মেটাননি বিরুপাক্ষ।   

বর্ধমান মেডিকেল কলেজের জয়হিন্দ ক্যান্টিনের মালিক শেখ মাখনের অভিযোগ, এই ক্যান্টিন থেকে দীর্ঘদিন থেকে নানা খাবার খেয়েছেন বিরুপাক্ষ। শুধু তাই নয়, রোজ দামি দামি সিগারেটও কিনে খেয়েছেন। সারাদিনে প্রায় একশোবার চা খেত। নিয়েছেন প্রচুর মিনারেল ওয়াটার। সব মিলিয়ে বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজার ৮০০ টাকা। 

মাখনের আরও অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে টাকা নিয়ে তাকে ঘোরানো হচ্ছে। ফোন করলে ফোন ধরে কেটে দিয়েছেন। মাঝে মাঝে দেখা হলে বলে গিয়েছেন মিটিয়ে দেবেন। কিন্তু খাতায়-কলমে কোনও কাজ হয়নি। আর কোনও পাত্তাও পাওয়া যায়নি তাঁর। ইতিমধ্যেই বিরুপাক্ষের বাড়ির ঠিকানা জোগাড় করে ক্ষোভে ফুঁসছেন মাখন। দ্রুত টাকা না পেলে আইনি রাস্তায় যেতে বাধ্য হবেন বলে জানাচ্ছেন তিনি।