Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kanti Ganguly: কথায় আছে ‘কথা দিয়ে কথা রাখেন’! ঝড়ের আগেই এল কান্তি

Kanti Ganguly: আজ একটি ভিডিয়ো বার্তা পোস্ট করেন কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। যেখানে দেখা যাচ্ছে সাদা পাঞ্জাবি, চোখে কালো চশমা। বৃষ্টি ভিজেই সুন্দরবনবাসীকে বারবার বলছেন নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলছেন। সঙ্গে এও বলেছেন, "আমি তো সরকারে নেই তাই আশপাশের মানুষের সাহায্য নিয়ে যতটা সম্ভব মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছি।"

Kanti Ganguly: কথায় আছে 'কথা দিয়ে কথা রাখেন'! ঝড়ের আগেই এল কান্তি
ঝড়ের আগেই সুন্দরবনে কান্তি Image Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 26, 2024 | 1:28 PM

সুন্দরবন: ‘ঝড়ের আগে কান্তি আসে…’, যে কোনও রাজনৈতিক দল নির্বিশেষে সব মানুষের জানা এই লাইন। আমফান, ইয়াস, বুলবুলের মতো একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের সময় ত্রিপল,ত্রাণ নিয়ে ছুটতে দেখা গিয়েছিল প্রাক্তন সুন্দরবন মন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়কে। এবারও চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। তার ঠিক আসার আগেই ময়দানে নেমেছেন আশির কান্তি। ক্রমাগত নজর রেখে চলেছেন পরিস্থিতির উপর।

প্রতিবার ঝড় আসে। আর তছনছ করে দেয় সুন্দরবনকে। বাঁধ ভাঙে। ঘর ভাঙে। ছন্নছাড়া হয় মানুষের জীবন। আর প্রতিবার দেখা যায় ত্রাণ-ত্রিপল নিয়ে ‘রেডি’ থাকেন কান্তি। দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ান বাম নেতা। এবারও কার্যত একই ছবি। রেমালের জন্য সতর্কতাবার্তা জারি হয়েছে গোটা সুন্দরবনজুড়ে। ইতিমধ্যেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বাড়তে শুরু করেছে নদীর জলস্তর।

আজ একটি ভিডিয়ো বার্তা পোস্ট করেন কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। যেখানে দেখা যাচ্ছে সাদা পাঞ্জাবি, চোখে কালো চশমা। বৃষ্টি ভিজেই সুন্দরবনবাসীকে বারবার বলছেন নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলছেন। সঙ্গে এও বলেছেন, “আমি তো সরকারে নেই তাই আশপাশের মানুষের সাহায্য নিয়ে যতটা সম্ভব মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছি।” জানা যাচ্ছে ইতিমধ্যে ত্রিপল, ত্রাণের প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছেন তিনি। সকালবেলাই পৌঁছে গিয়েছেন সুন্দরবনে। অবস্থা খতিয়ে দেখছেন।

একই সঙ্গে কান্তি বলছেন, “গত তিরিশ বছর ধরে সুন্দরবনের ঝড়-ঝঞ্ঝার প্রত্যক্ষ সাক্ষী আমি। ২০০৯ সালের ২৬ মে আয়লা আছড়ে পড়েছিল সুন্দরবনের বুকে। আজও সেই ২৬ মে। আমি তো নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে। বৃষ্টি হচ্ছে। হাওয়াও বইছে। রাজ্য সরকার সব রকম প্রস্তুতি নিয়েছে বলছে। কিন্তু আমি তা লক্ষ্য করছি না। আমার মনে হয় প্রশাসনের আরও সতর্ক হওয়া উচিত।” এর পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করে বলেন, “এই মুহূর্তে বলতে বাধ্য হচ্ছি কেন্দ্রীয় সরকার আয়লার সময় ৫ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় সরকার বরাদ্দ করেছিল। সেই টাকা খরচ করতে না পারার ফলে ২০১৪ সালে সেই টাকা ফেরত চলে যায়।”