হিঙ্গলগঞ্জ: বাঁধ ভেঙে হু হু করে জল ঢোকে প্রতিবার। তাই ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া হলেই আতঙ্কে ঘুম ওড়ে হিঙ্গলগঞ্জের মানুষের। নদীর ওপারে পাকা বাঁধ দেখা গেলেও, এপারের চেহারা বদলায় না। দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই অঞ্চলের মানুষকে তাই বছরের পর বছর একই অসুবিধার মুখে পড়তে হয়। সিত্রাং যখন দরজায় কড়া নাড়ছে, তখন আবারও দেখা দিল সেই একই আতঙ্ক।
কালিন্দি নদীর এপারে হিঙ্গলগঞ্জ আর ওপারে বাংলাদেশ। একেবারে খালি চোখেই দেখা যাচ্ছে নদীর ওপারে পাকা বাঁধ। আর এপারের দৃশ্য একেবারে অন্য়রকম। কোনও রকমে ঠেকা দেওয়া আছে। আর বাঁধের পাশের রাস্তায় একটা ইটও নেই। মাটির ওপর মাটি ফেলা হয় বছর বছর। আর তার ওপর দিয়েই প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত সাধারণ মানুষের। পা একটু পিছলে গেলেই সোজা নদীতে।
স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বীকার করছেন বাংলাদেশের দিকে রয়েছে পাকা বাঁধ। এদিকে কাজ হয় না বলেই দাবি করেছেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, এলাকার লোকজন বলছেন, দুর্নীতির জন্যই কাজের এই অবস্থা। এক বাসিন্দা বলেন, এখানে যদি ৫০ হাজার টাকার কাজ হয়, তাহলে অনুমোদন আসে ৫ লক্ষ টাকার। বাকি টাকা নয়ছয় হয়ে যায় বলেই দাবি তাঁদের।
এ ব্যাপারে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলা হলেও সদুত্তর মেলেনি। আবার একটা ঝড় আসছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সিত্রাং বাংলাদেশের আছড়ে পড়লেও উপকূলবর্তী অঞ্চলে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।
হিঙ্গলগঞ্জ: বাঁধ ভেঙে হু হু করে জল ঢোকে প্রতিবার। তাই ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া হলেই আতঙ্কে ঘুম ওড়ে হিঙ্গলগঞ্জের মানুষের। নদীর ওপারে পাকা বাঁধ দেখা গেলেও, এপারের চেহারা বদলায় না। দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই অঞ্চলের মানুষকে তাই বছরের পর বছর একই অসুবিধার মুখে পড়তে হয়। সিত্রাং যখন দরজায় কড়া নাড়ছে, তখন আবারও দেখা দিল সেই একই আতঙ্ক।
কালিন্দি নদীর এপারে হিঙ্গলগঞ্জ আর ওপারে বাংলাদেশ। একেবারে খালি চোখেই দেখা যাচ্ছে নদীর ওপারে পাকা বাঁধ। আর এপারের দৃশ্য একেবারে অন্য়রকম। কোনও রকমে ঠেকা দেওয়া আছে। আর বাঁধের পাশের রাস্তায় একটা ইটও নেই। মাটির ওপর মাটি ফেলা হয় বছর বছর। আর তার ওপর দিয়েই প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত সাধারণ মানুষের। পা একটু পিছলে গেলেই সোজা নদীতে।
স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বীকার করছেন বাংলাদেশের দিকে রয়েছে পাকা বাঁধ। এদিকে কাজ হয় না বলেই দাবি করেছেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, এলাকার লোকজন বলছেন, দুর্নীতির জন্যই কাজের এই অবস্থা। এক বাসিন্দা বলেন, এখানে যদি ৫০ হাজার টাকার কাজ হয়, তাহলে অনুমোদন আসে ৫ লক্ষ টাকার। বাকি টাকা নয়ছয় হয়ে যায় বলেই দাবি তাঁদের।
এ ব্যাপারে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলা হলেও সদুত্তর মেলেনি। আবার একটা ঝড় আসছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সিত্রাং বাংলাদেশের আছড়ে পড়লেও উপকূলবর্তী অঞ্চলে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।