‘তোমার স্পর্শ ভাল লাগে’, স্কুলেই ১১ বছরের পড়ুয়াকে দিয়েই রোজ যৌন ক্ষুধা মেটাচ্ছিলেন শিক্ষিকা!

Teacher-Student Illicit Relation: যে নাবালকের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত ছিলেন শিক্ষিকা, তার অভিভাবকরাই প্রথম বিষয়টি জানতে পারেন। শিক্ষিকা ও ওই পড়ুয়ার মধ্যে চলত সেক্সটিং (যৌন উদ্রেককারী মেসেজ)। পঞ্চম শ্রেণির ওই পড়ুয়ার মোবাইল ঘেঁটেই তাঁর মা-বাবা শিক্ষিকার সঙ্গে সম্পর্কের কথা জানতে পারেন।  

'তোমার স্পর্শ ভাল লাগে', স্কুলেই ১১ বছরের পড়ুয়াকে দিয়েই রোজ যৌন ক্ষুধা মেটাচ্ছিলেন শিক্ষিকা!
প্রতীকী চিত্র
Follow Us:
| Updated on: May 05, 2024 | 7:19 AM

ওয়াশিংটন: তিন মাস বাদেই বিয়ে, তবুও যৌন খিদের জন্য হবু স্বামী নয়, অন্য কাউকে নিশানা বানালেন শিক্ষিকা। স্কুলেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটালেন ওই শিক্ষিকা। অভিযোগ, ২৪ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকা শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন স্কুলেরই ১১ বছরের এক নাবালক পড়ুয়ার সঙ্গে। কখনও ক্লাসরুমেই ভিতরেই, কখনও আবার স্কুলের পিছনে-দীর্ঘদিন ধরেই ওই নাবালকের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন অভিযুক্ত শিক্ষিকা, এমনটাই মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে হাডসনে। রিভার ক্রেস্ট এলিমেন্টারি স্কুলের শিক্ষিকার বিরুদ্ধে পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার অভিযোগ উঠেছে। আমেরিকার আইন অনুযায়ী ১৩ বছরের কম বয়সী কারোর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করায় অভিযুক্ত শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিশুদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আগামী ৩০ মে এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।

জানা গিয়েছে, যে নাবালকের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত ছিলেন শিক্ষিকা, তার অভিভাবকরাই প্রথম বিষয়টি জানতে পারেন। শিক্ষিকা ও ওই পড়ুয়ার মধ্যে চলত সেক্সটিং (যৌন উদ্রেককারী মেসেজ)। পঞ্চম শ্রেণির ওই পড়ুয়ার মোবাইল ঘেঁটেই তাঁর মা-বাবা শিক্ষিকার সঙ্গে সম্পর্কের কথা জানতে পারেন।

ওই শিক্ষিকা নাকি নাবালককে রোজ মেসেজ করতেন। তিনি লিখতেন, ওই পড়ুয়ার স্পর্শ তাঁর খুব ভাল লাগে। শরীরের প্রতিটি কোণ স্পর্শ করাতে চান তিনি। এমনকী, তাদের যৌনতার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণও মেসেজে ছিল। স্কুল চত্বরের ভিতরেই টিফিনের সময়ে বা স্কুল শেষ হওয়ার পরে কখনও ক্লাসরুমে, কখনও স্কুলের পিছনে গিয়ে নাবালকের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতেন শিক্ষিকা।

এদিকে, নাবালক এই পড়ুয়ার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ইতিমধ্যেই শিক্ষিকার বাগদান হয়ে গিয়েছিল। তিন মাস বাদেই তাঁর বিয়ে হয়। তবুও স্কুলের ওই পড়ুয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেননি শিক্ষিকা।