AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sheikh Hasina: ‘আমার মা ভারতে সুরক্ষিত’, বাংলাদেশ মৃত্যুদণ্ড দিলেও কিচ্ছু যায় আসে না, বুঝিয়ে দিলেন হাসিনার ছেলে

Bangladesh: গত বছর ৫ অগস্টে প্রবল বিদ্রোহের মুখে পড়ে বাংলাদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন শেখ হাসিনা। এরপর তিনি ভারতে এসে আশ্রয় নেন। রবিবার সজীব বলেন যে ভারত তাঁকে (শেখ হাসিনা) যথাযথ সুরক্ষা দিয়েছে এবং তাঁকে রাষ্ট্রপ্রধানের মতোই মর্যাদা দিচ্ছে।

Sheikh Hasina: 'আমার মা ভারতে সুরক্ষিত', বাংলাদেশ মৃত্যুদণ্ড দিলেও কিচ্ছু যায় আসে না, বুঝিয়ে দিলেন হাসিনার ছেলে
শেখ হাসিনা ও তাঁর ছেলে সজীব। Image Credit: PTI
| Updated on: Nov 17, 2025 | 9:04 AM
Share

ঢাকা: শেখ হাসিনার ভবিতব্য কী হবে? আজ গোটা বিশ্ব তাকিয়ে রয়েছে রায়ের দিকে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ট্রাইবুন্যালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলার রায়দান করা হবে আজ। তার আগেই বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে তথা বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ বললেন যে তিনি জানেন এই রায় কী হবে। একইসঙ্গে বাংলাদেশের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন স্থগিত করে দেওয়ারও হুমকি দিলেন।

রবিবার হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ বলেন যে যদি আওয়ামী লিগের উপর থেকে ব্যান না তুলে নেওয়া হয়, তাহলে ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন হতে দেবে না আওয়ামী লিগের কর্মী-সমর্থকরা। এই আন্দোলন হিংসার রূপও নিতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

গত বছর ৫ অগস্টে প্রবল বিদ্রোহের মুখে পড়ে বাংলাদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন শেখ হাসিনা। এরপর তিনি ভারতে এসে আশ্রয় নেন। রবিবার সজীব বলেন যে ভারত তাঁকে (শেখ হাসিনা) যথাযথ সুরক্ষা দিয়েছে এবং তাঁকে রাষ্ট্রপ্রধানের মতোই মর্যাদা দিচ্ছে।

সজীব বলেন, “আমরা জানি ঠিক কী রায় হতে চলেছে। ওরা টেলিভিশনে দেখাবে। ওরা শাস্তি দেবে, হয়তো মৃত্যুদণ্ড দেবে। আমার মাকে কী করবে ওরা? আমার মা ভারতে সুরক্ষিত রয়েছে। ভারত তাঁকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দিচ্ছে।”

গত মে মাসেই অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লিগকে ব্যান করে দেয়। এরপর নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লিগ ও ছাত্র লিগের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে দেওয়া হয়। এর ফলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লিগ।

নির্বাচন নিয়েও সজীব বলেন, “আওয়ামী লিগকে অনুমতি না দিলে আমরা নির্বাচন হতে দেব না। আমাদের প্রতিবাদ আরও শক্তিশালী হবে। তার জন্য যা কিছু করতে হয়, করব। আন্তর্জাতিক কমিউনিটি যদি কিছু না করে, বাংলাদেশে এই নির্বাচনের আগে হিংসা হবেই।”