Sri Lanka Crisis: ‘একটু বিশ্রাম নিচ্ছি, খুব আরাম বিছানাটায়’, শ্রীলঙ্কায় রাষ্ট্রপতির বেডরুমে ঢুকে রীতিমতো হুল্লোড়

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jul 10, 2022 | 10:35 PM

Srilanka: শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ এখন বিক্ষোভকারীদের দখলে। গোতাবায়া রাজাপক্ষের প্রাসাদের সুইমিং পুলে নেমে দেদার জলক্রীড়ায় মেতেছেন তাঁরা।

Follow Us

কলম্বো: রাজার প্রাসাদ। সেখানে ঢোকা তো দূর, ধারেকাছে ঘেঁষার কথাও এতদিন ভাবতে পারেননি কেউ। কিন্তু সরকারের গদি উল্টোতেই বদলে গিয়েছে তামাম ছবিটা। ভাবখানা এমন, রাজা তো পালিয়েছে, তার আবার প্রাসাদ কী? সবই তো আমজনতার। শ্রীলঙ্কার লঙ্কাকাণ্ডের মধ্যেই টুকরো টুকরো সব ছবি উঠে আসছে। সাধারণ মানুষের উচ্ছ্বাসে প্রশ্ন জাগছে, আমজনতার শক্তিই কি তবে রাজাপক্ষের রাজত্বের অবসান ঘটাল? ইতিমধ্যেই গোতাবায়া রাজাপক্ষে দেশছাড়া। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিঙ্ঘের ইস্তফা নিয়েও নানা কথা শোনা যাচ্ছে। তবে এসব তো রাজনীতির বিষয়। আপাতত শ্রীলঙ্কা যাঁদের ‘দখলে’, সেই সাধারণ মানুষের ফূর্তির প্রাণ যেন গড়ের মাঠ। যা ইচ্ছা করছে, তাই করছেন।

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ এখন বিক্ষোভকারীদের দখলে। গোতাবায়া রাজাপক্ষের প্রাসাদের সুইমিং পুলে নেমে দেদার জলক্রীড়ায় মেতেছেন তাঁরা। কাতারে কাতারে মানুষ সেখানে। নানা রঙের টিউব, ফুটবল নিয়ে খেলা চলছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। চরম উল্লাস। সেখান থেকে দরজা পার করে প্রাসাদের ভিতরে ঢুকলে দেখা যাচ্ছে ড্রয়িং রুমে শুধুই মাথা। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মানুষ। প্রেসিডেন্টের প্রাসাদের সোফায় দাপিয়ে খেলছে কোনও শ্রীলঙ্কান শিশু। কেউ আবার পা তুলে বসে জলের বোতলে চুমুক দিচ্ছেন। শ্রীলঙ্কার জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়েও ঘুরতে দেখা গিয়েছে কয়েকজনকে। ডাইনিং হল ঢুকে সেলফি, প্রেসিডেন্টের বেডরুম অবধি পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। এক যুবককে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “প্রথমবার এখানে এলাম। আমরা চাই আমাদের প্রেসিডেন্ট ইস্তফা দিক।”

ড্রয়িং রুম, ডাইনিং হল থেকে স্পোর্টস রুম, সবকিছু ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যস্ত সেখানকার মানুষ। সে দেশের রাষ্ট্রপতি ভবনে রাখা পিয়ানো। বহু সাধের আঙুল যার কিবোর্ড ছুঁয়েছে এতদিন। এখন সে পিয়ানোয় সুর তুলছেন দেশের জনতা। বেডরুমে আবার প্রেসিডেন্টের বিছানায় শুয়েই পড়েন বেশ কয়েকজন। তাঁদেরই একজন বলেন, “একটু বিশ্রাম নিচ্ছি। খুব কমফোর্টেবল। আমি তো এখানে ঘুমিয়ে পড়তে চাই। আমি দারুণ খুশি।”

কলম্বো: রাজার প্রাসাদ। সেখানে ঢোকা তো দূর, ধারেকাছে ঘেঁষার কথাও এতদিন ভাবতে পারেননি কেউ। কিন্তু সরকারের গদি উল্টোতেই বদলে গিয়েছে তামাম ছবিটা। ভাবখানা এমন, রাজা তো পালিয়েছে, তার আবার প্রাসাদ কী? সবই তো আমজনতার। শ্রীলঙ্কার লঙ্কাকাণ্ডের মধ্যেই টুকরো টুকরো সব ছবি উঠে আসছে। সাধারণ মানুষের উচ্ছ্বাসে প্রশ্ন জাগছে, আমজনতার শক্তিই কি তবে রাজাপক্ষের রাজত্বের অবসান ঘটাল? ইতিমধ্যেই গোতাবায়া রাজাপক্ষে দেশছাড়া। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিঙ্ঘের ইস্তফা নিয়েও নানা কথা শোনা যাচ্ছে। তবে এসব তো রাজনীতির বিষয়। আপাতত শ্রীলঙ্কা যাঁদের ‘দখলে’, সেই সাধারণ মানুষের ফূর্তির প্রাণ যেন গড়ের মাঠ। যা ইচ্ছা করছে, তাই করছেন।

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ এখন বিক্ষোভকারীদের দখলে। গোতাবায়া রাজাপক্ষের প্রাসাদের সুইমিং পুলে নেমে দেদার জলক্রীড়ায় মেতেছেন তাঁরা। কাতারে কাতারে মানুষ সেখানে। নানা রঙের টিউব, ফুটবল নিয়ে খেলা চলছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। চরম উল্লাস। সেখান থেকে দরজা পার করে প্রাসাদের ভিতরে ঢুকলে দেখা যাচ্ছে ড্রয়িং রুমে শুধুই মাথা। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মানুষ। প্রেসিডেন্টের প্রাসাদের সোফায় দাপিয়ে খেলছে কোনও শ্রীলঙ্কান শিশু। কেউ আবার পা তুলে বসে জলের বোতলে চুমুক দিচ্ছেন। শ্রীলঙ্কার জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়েও ঘুরতে দেখা গিয়েছে কয়েকজনকে। ডাইনিং হল ঢুকে সেলফি, প্রেসিডেন্টের বেডরুম অবধি পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। এক যুবককে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “প্রথমবার এখানে এলাম। আমরা চাই আমাদের প্রেসিডেন্ট ইস্তফা দিক।”

ড্রয়িং রুম, ডাইনিং হল থেকে স্পোর্টস রুম, সবকিছু ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যস্ত সেখানকার মানুষ। সে দেশের রাষ্ট্রপতি ভবনে রাখা পিয়ানো। বহু সাধের আঙুল যার কিবোর্ড ছুঁয়েছে এতদিন। এখন সে পিয়ানোয় সুর তুলছেন দেশের জনতা। বেডরুমে আবার প্রেসিডেন্টের বিছানায় শুয়েই পড়েন বেশ কয়েকজন। তাঁদেরই একজন বলেন, “একটু বিশ্রাম নিচ্ছি। খুব কমফোর্টেবল। আমি তো এখানে ঘুমিয়ে পড়তে চাই। আমি দারুণ খুশি।”

Next Article