পর্দায় তাঁর ছবি মানেই ২৫ সপ্তাহ, বলিউডের জুবলি স্টার কে জানেন?
বলিউডে একাধিক সুপারস্টার পেয়েছে বারে বারে। তবে এমন কিছু নাম রয়েগিয়েছে তালিকায়, যাঁরা পর্দায় থাকা মানেই ছবি চলবে খুব কম করে ৬ মাস। সাম্প্রতিক কালে এমন দৃশ্য দুর্লভ। শেষ দেখা গিয়েছিল কাহো না পেয়ার হ্যায় ছবির ক্ষেত্রে।

আজ থেকে ঠিক ৬০ বছর আগের কথা। ভারতীয় সিনেমায় তখন এক অন্যস্বাদের আবেগ, হাউসফুলের তকমা, সুপারস্টারের পোস্টারে মালা, আর দীর্ঘ দিন সিনেমা হলে ছবি টিকে থাকা। একই ছবি ভক্তরা অভিনেতার টানে বারে বারে দেখতে ছুটে যেতেন। প্রতিটা শো-ই যেন হাউসফুল। সিনেমাহলের অন্দরমহলে উত্তেজনা তুঙ্গে। দীর্ঘ টিকিটের লাইন। পর্দায় অভিনেতা রাজেন্দ্র কুমার।
বলিউডে একাধিক সুপারস্টার পেয়েছে বারে বারে। তবে এমন কিছু নাম রয়েগিয়েছে তালিকায়, যাঁরা পর্দায় থাকা মানেই ছবি চলবে খুব কম করে ৬ মাস। সাম্প্রতিক কালে এমন দৃশ্য দুর্লভ। শেষ দেখা গিয়েছিল কাহো না পেয়ার হ্যায় ছবির ক্ষেত্রে।
সাল ১৯৬০, পর্দায় তখন একের পর এক রাজেন্দ্র কুমারের ছবি মুক্তি পাচ্ছে। আর তাঁর ছবি মুক্তি মানেই অন্তত পক্ষে ২৫ সপ্তাহ চলবেই সেই ছবি। কোনও কোনও ক্ষেত্রে ৫০ সপ্তাহও চলে যেত।
সেই সুবাদেও অভিনেতার নামকরণ করা হয়েছিল জুবলি কুমার। কখনও গোল্ডেন, কখনও সিলভার, নিজের প্রতিযোগী তিনি নিজেই হয়ে উঠতেন। দিল এক মন্দির, মেরে মেহবুব, আরজু, সুরাজ, ঘরানা প্রভৃতি ছিল তাঁর অন্যতম হিটছবি। ১৯৫০ সালে ছবির জগতে তাঁর সফর শুরু। তবে শুরুতেই তিনি একের পর এক ছবি করলেও জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে ছিলেন আটের দশকে। একের পর এক ছবি তখন তাঁর ঝুলিতে। আর অধিকাংশই হিট। যদিও তখন বলিউডে একাধিক স্টারের রাজত্ব। একাধারে অমিতাভ বচ্চন, রাজেশ খান্না, আরও কত কে, তবুও তিনি নিজের জায়গা ধরে রেখেছিলেন তিনি দীর্ঘদিন।
