বড়দিনে রচনার গোপন গুণ ফাঁস, সাংসদ-অভিনেত্রী বললেন…
২০২৪ সাল অনেকটাই বদলে দিয়েছে অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবন। তিনি এখন অভিনেত্রী, সঞ্চালিকার পাশাপাশি তৃণমূল সাংসদও বটে। এখন তিনি হুগলির সাংসদ। এই দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম ক্রিসমাসেই তিনি প্রথম গেলেন ব্যান্ডেলের চার্চে। সেখানে ফাদারের সঙ্গে দেখা করেন অভিনেত্রী।
২০২৪ সাল অনেকটাই বদলে দিয়েছে অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবন। তিনি এখন অভিনেত্রী, সঞ্চালিকার পাশাপাশি তৃণমূল সাংসদও বটে। এখন তিনি হুগলির সাংসদ। এই দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম ক্রিসমাসেই তিনি প্রথম গেলেন ব্যান্ডেলের চার্চে। সেখানে ফাদারের সঙ্গে দেখা করেন অভিনেত্রী। কচিকাচাদের সঙ্গে সময় কাটান। কেক খাওয়ান।
প্রতি বছরই ক্রিসমাসের সময় বিশাল আয়োজন হয় ব্যান্ডেলে। সেখানে গিয়ে অভিনেত্রী তথা সাংসদ রচনা বললেন, “ব্যান্ডেল চার্চে না আসলে ক্রিসমাস অসম্পূর্ণ।” সেখানে সকলের সঙ্গে ক্যারলে গলা মেলান অভিনেত্রী। কেক কাটা হয়। হুগলিতে ভোটে জেতার পর থেকেই তাঁর মনে ইচ্ছা ছিল ব্যান্ডেল চার্চে আসবেন। এ দিন নিজের এক বিশেষ গুণের কথাও ভাগ করে নেন তিনি। রচনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল তিনি কেক তৈরি করতে পারেন কিনা।
অভিনেত্রী বলেন, “আমি বাড়িতে খুব ভালো কেক, কুকিজ, চকোলেট বানাই বাড়িতে। প্রতিবারই বড়দিনে কেক বানাই। তবে এবার হয়নি। বিগত দু দিন ধরে ছিলাম হুগলিতে। তবে বাড়ি গিয়ে হয়তো বানাব।” উল্লেখ্য, সম্প্রতি রচনা নিজের এলাকার জন্য মেট্রোর দাবি জানিয়েছেন। হাওড়া পর্যন্ত মেট্রো রেল চলছে। রচনার দাবি কেন্দ্র ‘দয়া’ দেখালে হুগলিতেও মেট্রো চলবে। তিনি বলেন, “মেট্রো যদি চুঁচুড়া, ব্যান্ডেল পর্যন্ত আনতে পারি তাতে মানুষের অনেক উপকার হবে। এই নিয়ে চিঠি চালাচালি চলছে। তবে এটা কেন্দ্রের সাহায্য ছাড়া সম্ভব নয়। এই নিয়েও জেলাশাসকের সঙ্গে কথা হয়েছে। জেলাশাসকও বলেছেন এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে মানুষ বিরাট উপকার হবে।”