AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

আমিরের বাড়ি গিয়ে অপদস্তে দীপিকা, ভাবতেও পারেননি এমনটা ঘটবে

অবাস্তব লাগলেও, এমনটাই নাকি ঘটেছিল দীপিকার সঙ্গে। তিনি সেই স্মৃতি আজও ভুলতে পারেননি। আমির খানের জীবনে এমন নানা কাহিনি জড়িয়ে থাকাটাই স্বাভাবিক, তাই বলে দীপিকা পাড়ুকোন না খেয়ে চলে এসেছিলেন! এটা হয়তো এক বাক্যে অবাক কাণ্ড মনে হলেও, এটাই বাস্তব, যদিও সেই প্রসঙ্গ এখন অতীত।

আমিরের বাড়ি গিয়ে অপদস্তে দীপিকা, ভাবতেও পারেননি এমনটা ঘটবে
| Edited By: | Updated on: Nov 20, 2025 | 6:28 PM
Share

অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেলিব্রিটি মানেই যেন গসিপ। অর্থাৎ তাঁকে কেন্দ্র করে গসিপ থাকবে না, এক কথায় যেন অসম্ভব। সেই তালিকাতে যদি নামটি থাকে আমির খানের, তবে তা বলাই বাহুল্য। তবে সেই গসিপের তালিকায় যদি থেকে থাকেন দীপিকা পাড়ুকোন! বিষয়টা খানিক অবাক করা নয় কি? তখন নায়িকার বয়স মাত্র ১৩ বছর, দীপিকার জীবনে তখন সেলেব-তকমা স্বপ্ন, জীবনে অভিনেত্রীর হওয়ার স্বপ্নটুকুই সম্বল, সেই সময় বি-টাউনে রাজত্ব আমির খানের। অভিনেতার বাড়িতে উপস্থিত হয়েছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। তবে সেই স্মৃতি খুব একটা সুখকর ছিল না। কারণটা কী!

প্রসঙ্গ হল, খিদে। ঘড়ির কাঁটায় তখন বেশ বেলা, পরিবারের সকলের সঙ্গে দীপিকা উপস্থিত হয়েছিলেন আমির খানের বাড়িতে। তবে আমির খান মানেই যে তাঁর লাঞ্চ লিস্টে বিশাল কোনও মেনু থাকবে, এমনটা আশা করেই ঠকতে হয়েছিল নায়িকাকে। সকলের সঙ্গে কথা বলেই আমির খান লাঞ্চ করতে বসে যান, মেনুতে দই আর ভাত, আমির খানের এই মেনু দেখে যে দীপিকার খুব একটা যে তা মনে ধরেছিল এমনটা নয়। তবে খিদেতে তখন পেট জ্বলছে, পেটে হাত দিয়ে বসে দীপিকা। সামনে থাকা আমির খান খুদে সদস্যকে কিছুই অফার করলেন না।

দীপিকার পাতে বা হাতে ছিল না একটি খাবারও। মুখ বুঁজে সেদিন খিদে সহ্য করেছিলেন তিনি। সালটা ২০০০, মাঝে কেটে গিয়েছে ২৫ টি বছর, তবে এই গসিপ, দীপিকার অনুরাগীদের মুখে-মুখে আজও ভাইরাল। ঝড়ের গতীতে ছড়িয়ে পড়া এই গসিপে নজর আটকে যায় সকলের, ‘এও কি সম্ভব!’

তবে অবাস্তব লাগলেও, এমনটাই নাকি ঘটেছিল দীপিকার সঙ্গে। তিনি সেই স্মৃতি আজও ভুলতে পারেননি। আমির খানের জীবনে এমন নানা কাহিনি জড়িয়ে থাকাটাই স্বাভাবিক, তাই বলে দীপিকা পাড়ুকোন না খেয়ে চলে এসেছিলেন! এটা হয়তো এক বাক্যে অবাক কাণ্ড মনে হলেও, এটাই বাস্তব, যদিও সেই প্রসঙ্গ এখন অতীত। ভাল স্মৃতির মাঝে কোথাও গিয়ে যেন খারাপ স্মৃতিগুলোও মাঝে মধ্যে মজার গল্প হয়ে বড্ড বেশি ভাইরাল হয়ে ওঠে, তেমনই এক না বলা গল্পের মাঝে আমিরের জীবনে জড়িয়ে থাকা এক সন্ধ্যার কাহিনি এটি।