Video: ‘বাবা, বাবা গো…’, ভোটে জিতেই কার পায়ে লুটিয়ে পড়লেন সায়নী?
Saayoni Ghosh: পরণে সাদা শাড়ি, গায়ে আঁচল, পায়ে হাওয়াই চটি-- এই ট্রেড মার্ক নিয়ে প্রচারে কোনও খামতি রাখেননি সায়নী। যাদবপুর কেন্দ্র থেকে বিপুল ভোটে জিততেই কার পায়ে লুটিয়ে পড়লেন তিনি?
শিবলিঙ্গের ছবি পোস্ট করেই বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল সায়নী ঘোষের। ২০২৪-এর লোকসভা ভোট জুড়ে সেই শিবেই আস্থা রেখেছিলেন তিনি। পরণে সাদা শাড়ি, গায়ে আঁচল, পায়ে হাওয়াই চটি– এই ট্রেড মার্ক নিয়ে প্রচারে কোনও খামতি রাখেননি সায়নী। যাদবপুর কেন্দ্র থেকে বিপুল ভোটে জিততেই কার পায়ে লুটিয়ে পড়লেন তিনি?
হাতে শংসাপত্র আর একগাল চওড়া হাসি নিয়ে সায়নী হাজির হয়েছিলেন স্থানীয় মন্দিরে। কালী-শনির মন্দির। ছিল শিবলিঙ্গও। সেখানে পৌঁছতেই মহাদেবের পায়ে কার্যত লুটিয়ে পড়লেন তিনি। এখানেই শেষ নয় দিতে লাগলেন ‘হর হর মহাদেব ধ্বনিও।” যদিও সেই ভিডিয়ো সামাজিক মাধ্যমে আসতেই শুরু হয়ে সমালোচনা। অনেকেই বলছেন এই ভক্তিও নেহাতই দেখনদারি।
View this post on Instagram
এ দিন জয়ী হয়েই মুখ খুলেছেন সায়নী। তিনি বলেন, “যাদবপুর লোকসভার মা, মাটি মানুষকে আমার প্রণাম এবং কৃতজ্ঞতা। এই জয় গণতন্ত্রের জয়, এই জয় আপামর বঙ্গবাসী তথা ভারতবর্ষের জয়। আগামীদিনে মাথা উঁচু করে তৃণমূলের পতাকা বহন করবো এবং মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মাথা নিচু করে যাদবপুরের মা, মাটি মানুষকে পরিষেবা পৌঁছে দিতে আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সকল স্তরের জনপ্রতিনিধি সহ প্রত্যেক শাখা- সংগঠনের নেতৃত্ব এবং সহকর্মী, প্রত্যেকটি বুথের সহযোদ্ধা, সোশ্যাল মিডিয়ার সহকর্মীদের জানাই আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে ধন্যবাদ। যারা গত ৮১ দিন ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে গণতান্ত্রিক এই লড়াইয়ে সামিল হয়েছিলেন।”