AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

করিনার সঙ্গে সুখের সংসার, তবুও কেন অমৃতা সিংকে পাশে পেতে চান সইফ?

সইফের উপর হামলা হওয়ার পর নিন্দুকরা প্রশ্ন তুলেছিলেন করিনা পাশে থাকলেও, সফইয়ের এই বিপদের দিনে অমৃতা কেন এলেন না? নিন্দুকদের সেই গুঞ্জনের উত্তর দিতেই সইফ বলে উঠলেন, আমার জীবনে অমৃতার অনেক অবদান রয়েছে। আমি যখন কেরিয়ারে স্ট্রাগল করছিলাম, আমাকে সাহস জুগিয়েছিল অমৃতা।

করিনার সঙ্গে সুখের সংসার, তবুও কেন অমৃতা সিংকে পাশে পেতে চান সইফ?
| Updated on: Oct 09, 2025 | 2:12 PM
Share

অমৃতা সিং আর সইফ আলি খানের বয়সের ফারাক প্রায় ১২ বছর। এত ফারাক থাকা সত্ত্বেও, অমৃতার প্রেমে পড়ে ১৯৮১ সালে তাঁকে বিয়ে করেন ছোটে নবাব। তাঁদের দুই সন্তান। সারা ও ইব্রাহিম। তবে অমৃতা ও সইফের সংসার বেশিদিন টেকেনি। বিচ্ছেদ হয় দুজনের। দুই সন্তানের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক থাকলেও, অমৃতার সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে সইফের। বিশেষ করে করিনার সঙ্গে তাঁর বিয়ের পর অমৃতা আরও দূরে চলে যান। কিন্তু সম্প্রতি সইফের উপর আততায়ীর আক্রমণের পর ফের সইফের খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেন অমৃতা। বহু বছর পর কথা শুরু দুই প্রাক্তনের।

সম্প্রতি করিনার সঙ্গে সুখের সংসার এবং অমৃতার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন সইফ। টুইঙ্কল খান্না ও কাজলের নতুন টকশোয়ে এসে জানালেন অমৃতাকে কি তিনি একেবারেই ভুলে গিয়েছেন?

সইফের উপর হামলা হওয়ার পর নিন্দুকরা প্রশ্ন তুলেছিলেন করিনা পাশে থাকলেও, সফইয়ের এই বিপদের দিনে অমৃতা কেন এলেন না? নিন্দুকদের সেই গুঞ্জনের উত্তর দিতেই সইফ বলে উঠলেন, আমার জীবনে অমৃতার অনেক অবদান রয়েছে। আমি যখন কেরিয়ারে স্ট্রাগল করছিলাম, আমাকে সাহস জুগিয়েছিল অমৃতা। ওর অবদান ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

সইফ আরও বলেন, যখন আমি হাসপাতালে ছিলাম, রোজ কথা হত। নিয়মিত আমার খোঁজখবর নিত। আমাদের সন্তানদের খুব ভাল মানুষ করেছে অমৃতা। মাঝে মধ্যে মনে হয়, যদি আমাদের মধ্যে সব ঠিক থাকত, তাহলে হয়তো ভালই হত।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আমাজন প্রাইমে শুরু হয়েছে টুইঙ্কল খান্না ও কাজলের নতুন টক শো। ইতিমধ্য়েই এই শো জনপ্রিয় হয়েছে বিনোদুনিয়ায়। কয়েকদিন আগেই এই শোয়ে এসে কাজল ও টুইঙ্কলের নানা ধারালো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে গিয়েছেন সলমন খান ও আমির খান। আর এবার পালা সইফের। তবে এবার শুধুই সইফ নন। সঙ্গে এসেছিলেন অক্ষয় কুমারও।

তা কী বললেন সইফ আলি খান?

হঠাৎই আমার খুব ভেঙে যায়। জল খাওয়ার জন্য বিছানা থেকে উঠে দাঁড়াই। হঠাৎই একটা আওয়াজ পাই জেহের বেডরুমের দিকে। আমার বেডরুম থেকে বেরিয়ে, জেহের ঘরের দিকে যেতেই দেখি, জেহ যে বিছানায় শুয়ে ঘুমোচ্ছিল, সেখানে এক ব্যক্তি হাতে ছুরি নিয়ে দাঁড়িয়ে। আমার মাথায় আর কিছুই আসেনি তখন। দৌঁড়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ি লোকটার উপর। তারপরই সেই ব্যক্তি আমাকে আহত করে পালিয়ে যায়। তবে সেদিন যদি আমি না জেগে যেতাম, তাহলে যে কী ঘটত, তা এখনও ভাবলে কেঁপে উঠি। জেহের খুব বড় ক্ষতি হতে পারত।