AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

গভীর রাতে সুচিত্রাকে ঘরে ডাকলেন দিলীপ কুমার, লুকিয়ে সবটা দেখলেন বৈজন্তীমালা! তারপর…

সুচিত্রার বিরুদ্ধে দিলীপ কুমার ও বিমল রায়ের কান ভাঙিয়ে ছিলেন বৈজন্তীমালা। কেননা, বৈজন্তী আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিলেন, এই ছবিতে তাঁর চেয়ে সুচিত্রা বেশি ভাল কাজ করেছেন।

গভীর রাতে সুচিত্রাকে ঘরে ডাকলেন দিলীপ কুমার, লুকিয়ে সবটা দেখলেন বৈজন্তীমালা! তারপর...
| Updated on: Aug 02, 2025 | 5:28 PM
Share

১৯৫৫ সালে মুক্তি পেয়েছিল বিমল রায়ের ছবি ‘দেবদাস’। পাবর্তীর চরিত্রে সুচিত্রা সেন, ‘দেবদাস’ দিলীপ কুমার আর চন্দ্রমুখী বৈজন্তীমালা। বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল এই ছবি। প্রথম হিন্দি ছবিতেই সুচিত্রা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল সেই সময়কার হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির তাবড় নায়িকাদের। স্পষ্ট হিন্দি না বলেও, শুধুমাত্র রূপ ও অভিনয়ের জোরেই নজর কেড়েছিলেন সুচিত্রা। শোনা যায়, ‘দেবদাস’ ছবির সময় বৈজন্তীমালাও নাকি সুচিত্রার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন। শোনা যায়, সুচিত্রার বিরুদ্ধে দিলীপ কুমার ও বিমল রায়ের কান ভাঙিয়ে ছিলেন বৈজন্তীমালা। কেননা, বৈজন্তী আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিলেন, এই ছবিতে তাঁর চেয়ে সুচিত্রা বেশি ভাল কাজ করেছেন। সেই ঈর্ষা থেকেই নাকি দিলীপ ও বিমল রায়কে সুচিত্রার সম্পর্কে মিথ্যা বলতেন। এমনকী, শোনা যায় বৈজন্তীমালা চেষ্টা করেছিলেন সুচিত্রাকে বদনাম করারও।

সেই সময়ের এক জনপ্রিয় গসিপ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছিল অদ্ভুত এক খবর। বৈজন্তীমালা যে সুচিত্রাকে পছন্দ করছেন তা, জানতে পেরেছিলেন দিলীপ। দেবদাস ছবির শুটিংয়ের সময় একদিন প্রায় গভীর রাতে সুচিত্রাকে নাকি ঘরে ডেকেছিলেন দিলীপ। তিনি নাকি সুচিত্রার অভিনয়ে এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে, তাঁকে ডেকে স্পষ্ট জানিয়ে ছিলেন। শোনা যায়, বৈজন্তীমালার অভিসন্ধির ইঙ্গিতও নাকি সুচিত্রাকে দিয়েছিলেন দিলীপ। তবে দিলীপের রুমে সুচিত্রা যাওয়া, সেই ঘটনাকে রং চড়িয়ে প্রেমগুঞ্জন ছড়িয়ে ছিলেন বৈজন্তী। এই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়তেই বৈজন্তীকে ডেকে দিলীপ ও সুচিত্রা প্রতিবাদও করেছিলেন। ব্যাপারটা যে মোটেই ভাল হয়নি, তা বুঝতে পেরে শেষমেশ সুচিত্রার কাছে ক্ষমাও চান তিনি। এরপর নাকি দিলীপের সঙ্গেও দূরত্ব বাড়িয়ে ছিলেন বৈজন্তী।