AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

IVF: সন্তানের জন্ম আইভিএফ পদ্ধতিতে? জানুন কী কী সুবিধা পাবেন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে…

In vitro fertilization: ইদানিং কালে অনেক বেোশি চল বেড়েছে আইভিএফ পদ্ধতির। অনেক মা-ই জন্ম দেওয়ার পথে এই পথ বেছে নিচ্ছেন। গবেষণা বলছে এই পদ্ধতিতে জন্ম শিশুদের পরবর্তী জীবন অনেক সুখের হয়। মানসিক চাপ অনেকটাই কমে

IVF: সন্তানের জন্ম আইভিএফ পদ্ধতিতে? জানুন কী কী সুবিধা পাবেন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে...
জানুন যা বলছেন চিকিৎসকরা
| Edited By: | Updated on: Mar 28, 2022 | 6:29 AM
Share

সন্তানধারণে সমস্যা থাকলে অনেকেই আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্য নেন। ইদানিং কালে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই IVF পদ্ধতি। সম্প্রতি ‘Human Fertility’- জার্নালে একটি নিবদ্ধ প্রকাশিত হয়েছে। আর সেখানেই বলা হয়েছে, যাঁরা Assisted Reproductive Technology (ART) পদ্ধতিতে সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন তাঁদের সন্তানেরা ভবিষ্যতে বেশ কিছু সুবিধা পাচ্ছে। অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের জীবনধারা অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের মোনাশ বিস্ববিদ্যালয়ের প্রধান লেখক কারিন হামারবার্গ যেমন বলেছেন, বেস কিছু পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে যাঁরা এই পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণ করেছেন পরবর্তীতে কিন্তু তাঁরা অনেক রকম সুবিধা পেয়েছেন। আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগেও কিন্তু এই IVF পদ্ধতির এত বেশি প্রচলন ছিল না। আর তাই সেই সময়কার স্বাভাবিক ভাবে জন্মানো শিশুদের স্বাস্থ্যের সঙ্গে আইভিএফ পদ্ধতিতে জন্ম হওয়া শিশুদের স্বাস্থ্য মেলানো হয়। সেখানেই দেখা যায় আইভিএফ পদ্ধতিতে জন্ম হওয়া শিশুদের জীবন কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকখানিই বদলে গিয়েছে।

১৯৭৮ সালে এই ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের মাধ্যমে প্রথম শিশুর জন্ম হলেও পরবর্তীতে তা থেকে প্রায় ৪০ লক্ষেরও বেশি শিশুর জন্ম হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় আইভিএফ পদ্ধতিতে জন্ম হওয়া মোট ১৯৩ জনের উপর এই পরীক্ষা করা হয়। যার মধ্যে ১৮-২৮ বছর বয়সী ছেলে মেয়েরাও যেমন ছিলেন তেমনই কিন্তু ২৩-৩৫ বছর বয়সের মধ্যবর্তীও অনেকেই ছিলেন। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এই টি-কোশ নষ্ট হয়ে গিয়েছে, যে কোশ এই ভাল জীবনযাত্রার জন্য দায়ী।

তবে আই ভি এফ পদ্ধতিতে যে সব শিশুর জন্ম হচ্ছে তাদের সকলের ক্ষেত্রেই এই টি কোশের বিশেষ মূল্যায়ন জরুরি বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। যাঁদের ক্ষেত্রে জীবনযাত্রার উন্নত মানের পরিচয় পাওয়া গিয়েছে তাঁদের সকলেই স্বাধীনচেতা, মা-বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল, আর্থিক দিক থেকে লাভবান এবং মানসিক চাপ তুলনায় কম। আর তাই তাঁরা অনেকদিন পর্যন্ত সুস্থ থাকেন। সেই সঙ্গে জীবনযাত্রার মানও কিন্তু অনেক বেশি উন্নত হয়।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

আরও পড়ুন: Coronavirus Symptom: প্রায়শই পেটের গন্ডগোল ? কোভিডের কারণে নয় তো…