AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ayurveda tips: ওজন ঝরাতে রাতেও টকদই খাচ্ছেন নাকি! দই খাওয়ার সময় এমন চরম ভুলগুলি করলে, সাবধান হোন এখনই

Curd: আয়ুর্বেদ মতে, দই-এর অত্যন্ত উপকারী খাদ্য। তবে দইয়ের সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে খাদ্যটি গ্রহণ করা দরকার।

Ayurveda tips: ওজন ঝরাতে রাতেও টকদই খাচ্ছেন নাকি! দই খাওয়ার সময় এমন চরম ভুলগুলি করলে, সাবধান হোন এখনই
| Edited By: | Updated on: Feb 25, 2022 | 5:14 PM
Share

খামখেয়ালি আবহাওয়ায় কোন খাবার খাবেন আর খাবেন না তা নিয়ে চিন্তার অন্ত নেই। এখনও শীতের ফুরেফুরে আমেজ থাকলেও, গ্রীষ্ম (Summetr Season) একেবারে দোরগোড়ায়। ঋতুপরিবর্তনের (seasonal change) সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের খাদ্যাভাসে (Ypur Diet) ব্যালেন্স রাখার দিকে নজর দেওয়াটাও বেশ জরুরি। তার জন্য বিরাট কিছু করার দরকার পড়বে না। খাদ্যাভাসে ছোট পরিবর্তনেই শরীরের পরিবর্তিত তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার মাত্রা মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

অধিকাংশ ভারতীয় পরিবারে দই অত্যন্ত সাধারণ ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাবার হিসেবে পরিবেশন করা হয়। এর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা যেমন আছে, তেমনি ত্বক ও চুলের পরিচর্চার জন্যও দইয়ের রয়েছে নানা গুণ। শরীরকে হাইড্রেট রাখতে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, হাড় মজবুত রাখতে, স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক তৈরিতে, ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিদিন দই খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও দইয়ের ভূমিকা নিয়ে বেশ কিছু উল্লেখ করা রয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, শরীরের জন্য় কতটা দই খাওয়া ভাল, কখন ও কীভাবে এটি খাএয়া উচিত সেসম্পর্কে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দীক্ষা ভাবসার সাভালিয়া সম্প্রতি তার ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। সেখানে কীভাবে দইকে ‘আয়ুর্বেদিক লেন্স’-এর মাধ্যমে দেখা হয় তা বিশদে বর্ণনা করেছেন। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, “দই স্বাদে টক, প্রকৃতিতে গরম, হজমের জন্য ভারী (হজম হতে বেশি সময় লাগে)”। দই ওজন বৃদ্ধির জন্য ভাল কারণ এটি চর্বি বাড়ায়, শক্তি বাড়ায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় “দই সম্পর্কে আকর্ষণীয় তথ্য” হিসেবে তিনি যে পোস্ট করেছেন, তাতে প্রতিদিন এবং বিকেলে দই খাওয়ার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন। আরও বেশ কিছু সতর্কবার্তা রয়েছে, সেগুলি দেখে নিন একনজরে…

– দই গরম করা উচিত নয়। এটি গরম করার কারণে তার বৈশিষ্ট্য হারায়।

– কফ, রক্তপাত, প্রদাহের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীকে দই না দেওয়াই ভালো।

– রাতে দই খাওয়া একেবারেই উচিত নয়।

– প্রতিদিন দই খাওয়া উচিত নয়। নিত্যদিন দই সেবন করবেন না। তবে ঘোল খাওয়া যেতে পারে বিভিন্ন মশলা, বিট নুন মিশিয়ে।

– ফলের সঙ্গে আপনার দই মেশাবেন না। এতে দীর্ঘ সময় সেবন বিপাকীয় সমস্যা এবং অ্যালার্জির সমস্যা তৈরি করতে পারে।

– দই মাংস এবং মাছের সঙ্গে দই একেবারে বেমানান। মুরগি, মটন বা মাছের মতো মাংসের সঙ্গে রান্না করা দইয়ের যেকোনও মিশ্রণ শরীরে টক্সিন তৈরি করে।

– “যদি আপনি দই খেতে চান তবে এটি মাঝে মাঝে, বিকেলে এবং পরিমিতভাবে খান।”

আরও পড়ুন: Ayurveda tips: দই খাওয়ার সময় আপনিও এই ভুলগুলো করছেন না তো?