Earthquake: পড়শি দেশে ঘনঘন ভূমিকম্প, জোরে কেঁপে উঠল মণিপুরও
Manipur Earthquake: পড়শি দেশ মায়ানমারে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল। সেখান থেকে ২০৮ কিলোমিটার দূরে মণিপুরের উখরুল অবধি কম্পন অনুভূত হয়। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী, ভূপৃষ্ঠ থেকে ১২০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল।
ইম্ফল: বছর শেষের আগেই ফের ভূমিকম্প (Earthquake)। রাতে জোরাল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তর-পূর্ব ভারতের মণিপুর। জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাত ১০টা নাগাদ মণিপুরে (Manipur) ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.৬। এখনও অবধি ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর মেলেনি।
জানা গিয়েছে, পড়শি দেশ মায়ানমারে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল। সেখান থেকে ২০৮ কিলোমিটার দূরে মণিপুরের উখরুল অবধি কম্পন অনুভূত হয়। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী, ভূপৃষ্ঠ থেকে ১২০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল।
Earthquake of Magnitude 4.6 strikes 208km E of Ukhrul, Manipur: National Center for Seismology pic.twitter.com/ChRkXJIoxw
— ANI (@ANI) December 29, 2023
উল্লেখ্য, শুক্রবার পরপর দুইবার ভূমিকম্প হয় মায়ানমারে। দুপুরে ১টা ৪৭ মিনিট নাগাদও ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৫। অসমের ডিব্রুগড় থেকে ২২৬ কিলোমিটার দূরে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। যদিও সেই ভূমিকম্পে বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে একইদিনে দুইবার ভূমিকম্প হওয়ায় আতঙ্কিত সাধারণ মানুষরা।
প্রসঙ্গত, মণিপুর হাই-রিস্ক সিসমিক জ়োন ৫-র উপরে অবস্থিত। এর অর্থ হল, জোরাল ভূমিকম্পে সবথেকে বেশি ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। ঘনঘন ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সিসমিক জ়োন-৫ এ। এর আগে গত সেপ্টেম্বর মাসে মণিপুরের উখরুল থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। রিখটার স্কেলে সেই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.১।