RSS headquarter: আরএসএস হেডকোয়ার্টারে রেইকি চালিয়েছে জয়েশ জঙ্গিরা! বাড়ানো হল নিরাপত্তা

RSS headquarter: সূত্রের খবর, নাগপুরের আরএসএস দফতরের কাছে এসে সবকিছু দেখে গিয়েছে জঙ্গিরা। এমনটাই খবর মিলেছে গোয়েন্দা সূত্রে।

RSS headquarter: আরএসএস হেডকোয়ার্টারে রেইকি চালিয়েছে জয়েশ জঙ্গিরা! বাড়ানো হল নিরাপত্তা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 07, 2022 | 7:45 PM

নাগপুর : নাশকতার আশঙ্কা আরএসএসের সদর দফতরে। মহারাষ্ট্রের নাগপুরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের হেডকোয়ার্টারে জঙ্গি হামলার আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন মহারাষ্ট্র পুলিশ। গোয়েন্দাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নিরাপত্তা কয়েক গুন বাড়ানো হয়েছে আরএসএসের দফতরে।

গোয়েন্দা সূত্রে খবর, জয়েশ-ই-মহম্মদ গোষ্ঠীর জঙ্গিরা নাগপুরে হামলার পরিকল্পনা করেছে। শুধু তাই নয়, জঙ্গি গোষ্ঠীর লোকজন এলাকায় এসে রেইকি করে গিয়েছে বলেও সূত্রের খবর। খবর পেয়েই কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করেছে মহারাষ্ট্র পুলিশ।

নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একগুচ্ছ ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। নাগপুরের দফতরের আশেপাশে ছবি তোলা নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোনও ড্রোন ওড়ানো যাবে না বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নাগপুরের পুলিশ কমিশনার অমিতেশ কুমার জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে খবর রয়েছে যে ২-৩ মাস আগে জয়েশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিরা আরএসএসের দফতরে এসে রেইকি করে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: NRS Interns Protest: স্বাস্থ্য দফতরের পদস্থ কর্তার কন্যা বলেই কি ডিউটিতে ছাড়? বিতর্কে এনআরএস

নাগপুরের স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি, ছবি তোলা ও ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। যদি দফতরের ২ কিলোমিটারের মধ্যে কোনও ড্রোন দেখা যায়, তাহলে তা পুলিশ গুলি করে নামাবে এবং যে ড্রোন ওড়াবে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরও পড়ুন: Containment Zone in Kolkata: শহরে কনটেইনমেন্ট জোনের হাফ সেঞ্চুরি, সংখ্যায় কম বস্তি এলাকা

উল্লেখ্য, সম্প্রতি পঞ্জাবে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নিরাপত্তায় গলদের অভিযোগ ওঠে। বুধবার মাঝপথে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয় প্রধানমন্ত্রীর কনভয়কে। আর সেই ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ায় অভিযোগ উঠেছে পঞ্জাবের পুলিশ ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে। এবার সেই ইস্যুতে কড়া পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের। শোকজ নোটিস দেওয়া হল পঞ্জাবের ভাটিন্ডার সিনিয়র পুলিশ সুপারকে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর কাছে জবাব তলব করা হয়েছে।